Advertisement

Anubrata Mondal and Cattle Smuggling Case: গরু পাচারের টাকা কোথায়? দিল্লিতে জেরা শুরুর অপেক্ষা অনুব্রতর

গরু পাচার মামলায় অনুব্রতকে গত বছরের অগাস্টে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। একেবারে অনুব্রতর বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। নভেম্বরে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। 

অনুব্রত মণ্ডলঅনুব্রত মণ্ডল
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 08 Mar 2023,
  • अपडेटेड 11:11 AM IST

এবার যত কাণ্ড দিল্লিতে। যাবতীয় নজরে গরু পাচার কাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের দর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডল। মঙ্গলবার মাঝরাতে দিল্লিতে ভার্চুয়াল শুনানির পরে ১০ মার্চ পর্যন্ত অনুব্রতকে ইডি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। অনুব্রতকে জেরা করতে ইডি-র তরফে যে দল গঠন করা হয়েছে, স্পেশাল ডিরেক্টর বিবেক আর ওয়াদেকার, স্পেশাল ডিরেক্টর রাহুল নবীন, সনিয়া নারাং, স্পেশাল ডিরেক্টর মনিকা শর্মা, সুনীল কুমার যাদব, যোগেশ শর্মা, সোহান কুমার শর্মার মতো অফিসাররা।

মঙ্গলবার গভীর রাতে বিচারক রাকেশ কুমারের বাড়িতে অনুব্রতকে নিয়ে যায় ইডি। সেখানে অনুব্রতর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবীও। রাত ১টার পর শুরু হয় শুনানি। ইডির আইনজীবী দাবি করেন, গরু পাচারের টাকা কোথায় গিয়েছে, সেই টাকার ভাগ কারা কারা পেয়েছে তা জানতে অনুব্রতকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করা প্রয়োজন। 

আরও পড়ুন

অনুব্রতের আইনজীবী জানান, তাঁর মক্কেলের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে। দুপক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পরে বিচারক ১০ মার্চ পর্যন্ত অনুব্রতকে ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেন। প্রতিদিন তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা হবে। এবং দিবের একটি নির্দিষ্ট সময়ে আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনাও করতে পারবেন অনুব্রত। 

গরু পাচার মামলায় অনুব্রতকে গত বছরের অগাস্টে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। একেবারে অনুব্রতর বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। নভেম্বরে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। 

অন্যদিকে অনুব্রত মণ্ডলের দিল্লি যাত্রার পরেই বাংলার বিজেপি নেতাদের নানা কটাক্ষ শুরু হয়েছে। যেমন অনুব্রত সন্ধেয় দিল্লি রওনা হতেই গুড়, বাতাসা, নকুলদানা বিলি করেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা। তাঁর কথায়, 'দিল্লিতে যদি ঠিকঠাক চড়াম চড়াম পিঠে বাজানো যায়, অনেক নাম বেরিয়ে আসবে। আমি ওঁকে পরামর্শ দেবো, রাজসাক্ষী হয়ে যান। কালীঘাটের ভিতরের অনেক খবর বেরিয়ে আসবে।' কটাক্ষে পিছিয়ে নেই বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষও। তিনি বলেন, 'দেখুক দিল্লি কা লাড্ডু কীরকম। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিটা হাল্কা হয়ে গেল। আমার মনে হয়, যে কথাগুলো পেট থেকে বেরোচ্ছিল না, সেগুলো এবার বেরোবে। অনেকের কপালে দুঃখ আছে।'

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement