Advertisement

Crime in OYO: গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে OYO-তে ইঞ্জিনিয়ার, বাথরুম থেকে ফিরেই সোজা জেলে যুবতী

একইসঙ্গে ঢুকেছিলেন OYO-তে। এরপরই ঘটল অঘটন! কী এমন ঘটল? বান্ধবী হোটেলের বাথরুমে যেতেই চরম পদক্ষেপ নিলেন ব্যক্তি। যার মাশুল গুনতে হল বান্ধবীকে। নয়ডার সেক্টর ২৭-এর একটি OYO হোটেলের ঘটনা।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 Apr 2025,
  • अपडेटेड 2:20 PM IST

একইসঙ্গে ঢুকেছিলেন OYO-তে। এরপরই ঘটল অঘটন! কী এমন ঘটল? বান্ধবী হোটেলের বাথরুমে যেতেই চরম পদক্ষেপ নিলেন ব্যক্তি। যার মাশুল গুনতে হল বান্ধবীকে। নয়ডার সেক্টর ২৭-এর একটি OYO হোটেলের ঘটনা।

প্রেমিক পেশায় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বান্ধবীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইঞ্জিনিয়ারের ভাইয়ের অভিযোগের পর গ্রেফতার করা হয়। ভাই ওই মহিলার বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ এনেছিলেন।

তথ্য অনুযায়ী, হাথরাসের আবাস বিকাশ কলোনির বাসিন্দা ৩৮ বছর বয়সী উমেশ বৃহস্পতিবার মথুরার বাসিন্দা এক মহিলা বন্ধুর সঙ্গে নয়ডার সেক্টর ২৭-এর OYO হোটেলে ছিলেন। উমেশের বান্ধবী সেই সময় বাথরুমে গিয়েছিলেন। সেসময়ই উমেশ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করে। সে বেরিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গেই উমেশের মহিলা বন্ধু একটি অ্যালার্ম বাজায়, ফলে হোটেলে হৈচৈ পড়ে যায়। এর পর হোটেল কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে খবর দেয়।

সেক্টর ২০ থানার ইনচার্জ জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহটি তাদের হেফাজতে নেয়, পঞ্চনামা তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে যে উমেশ বিবাহিত ছিলেন এবং তার স্ত্রীর সঙ্গে বিরোধ চলছিল। তিনি বিবাহবিচ্ছেদের মামলাও করেছিলেন। ঘটনার পরপরই মহিলা বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পুলিশ আত্মহত্যার কারণ অনুসন্ধান করেছে।

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার উমেশ কুমারের ভাই তার অভিযোগে বলেছেন, তাঁর ভাইকে আর্থিক, মানসিক এবং শারীরিকভাবে হয়রানি করা হচ্ছিল। যার জেরে তার ভাই ২৭ নম্বর সেক্টরের একটি হোটেলে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। উমেশের ভাইের অভিযোগ, তিনি যখন আত্মহত্যা করেছিলেন, তাঁর বান্ধবীও সেখানে ছিলেন। উমেশের ভাইয়ের অভিযোগ, ভাইয়ের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। যখন সে তার টাকা চাইত, তখন তাকে নির্যাতন করা হত এবং ব্ল্যাকমেইল করা হত। এই বিষয়টি নিয়ে তিনি খুবই চিন্তিত ছিলেন।
 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement