Advertisement

Fake IAS Debanjan Deb: দেবাঞ্জন-সহ ৯ জনের ১৪ দিনের জেল হেফাজত

দেবাঞ্জন দেব (Fake IAS Debanjan Deb)-এর আইনজীবী দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, তদন্তে নতুন করে আর কিছুই পাওয়া যায়নি তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে।

দেবাঞ্জন দেবদেবাঞ্জন দেব
রাজেশ সাহা
  • কলকাতা,
  • 22 Jul 2021,
  • अपडेटेड 9:34 PM IST
  • ভুয়ো টিকা-কাণ্ডে দেবাঞ্জন দেব-সহ ধৃত ৯ জনের ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ
  • বৃহস্পতিবার তাদের আলিপুর আদালতে তোলা হয়
  • আদালত ফের তাদের জেলা হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে

ভুয়ো টিকা-কাণ্ডে দেবাঞ্জন দেব (Fake IAS Debanjan Deb)-সহ ধৃত ৯ জনের ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ। বৃহস্পতিবার তাদের আলিপুর আদালতে তোলা হয়। আদালত ফের তাদের জেলা হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।

কলকাতা পুরসভার যুগ্ম কমিশনার পরিচয় দিয়ে ভুয়ো ভ্যাকসিন দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া ৯ জন অভিযুক্তকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত।

ভুয়ো ভ্যাক্সিন-কাণ্ডে কসবা থানার দায়ের হওয়া মূল মামলায় ধৃতদের বৃহস্পতিবার আলিপুর আদালতে পেশ করা হলে অভিযুক্তদের আইনজীবীরা জামিনের পক্ষে সওয়াল করেন।

আরও পড়ুন

দেবাঞ্জন দেব (Fake IAS Debanjan Deb)-এর আইনজীবী দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, তদন্তে নতুন করে আর কিছুই পাওয়া যায়নি তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে। নতুন গুরুত্বপূর্ণ কোনও তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে কিনা, তা প্রকাশও করা হচ্ছে না। পাশাপাশি এই মামলায় অন্যান্য প্রভাবশালী অভিযুক্তদের আড়াল করতে তদন্তকে প্রভাবিত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

এজলাসে আইনজীবী দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এমন প্রভাবশালী আছেন যাদের গ্রেফতার লকরা যেত। কিন্তু তাদের বাঁচানোর জন্য গ্রেফতার না করে তাকে সাক্ষী হিসেবে দেখানো হচ্ছে এবং গোপন জবানবন্দি নেওয়া হচ্ছে।

অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীর এই যুক্তির তীব্র বিরোধিতা করেন সরকারি আইনজীবী সৌরীন ঘোষাল। তিনি বলেন, কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের তদন্ত সঠিক পথে চলছে। এমনকি এই সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, সেখানে কলকাতা হাইকোর্ট কলকাতা পুলিশের তদন্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছে।তাই তদন্ত প্রভাবিত হচ্ছে, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। সরকারি আইনজীবীর এই যুক্তির বিরোধিতা করেন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা। 

ধৃতদের মধ্যে সুশান্ত দাসের আইনজীবী সৈয়দ আসিফুর রহমান এবং দেবাঞ্জন দেব (Fake IAS Debanjan Deb)-এর আইনজীবী দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, এজলাসে অকারণে বারংবার কলকাতা হাইকোর্টের নাম উচ্চারণ করে আদালতকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন সরকারি আইনজীবী।

সুশান্ত দাসের আইনজীবী সৈয়দ আসিফুর রহমানের দাবি, তাঁর মক্কেল নিজেও টিকা নিয়েছিলেন। অশোক রায়ের অফিসে কাজ করতেন। দুই পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনে আলিপুর আদালতের বিচারক অভিযুক্ত ৯ জনকেই আগামী ৪ আগস্ট পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement