Advertisement

শ্রেয়া ঘোষালের নামে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রতারণা, গায়েব লক্ষাধিক

অনলাইন জালিয়াতদের প্রতারণার ফাঁদে এবার বাংলাদেশের দূতাবাস। গায়িকা শ্রেয়া ঘোষালের নামে ভুয়ো ই-মেল আইডি আর হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খুলে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় পুলিসের গোয়েন্দা বিভাগকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

শ্রেয়া ঘোষাল।শ্রেয়া ঘোষাল।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 May 2022,
  • अपडेटेड 11:04 AM IST
  • অনলাইন জালিয়াতদের প্রতারণার ফাঁদে এবার বাংলাদেশের দূতাবাস।
  • শ্রেয়া ঘোষালের নামে ভুয়ো ই-মেল আইডি আর হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খুলে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
  • এই ঘটনায় পুলিসের গোয়েন্দা বিভাগকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

অনলাইন জালিয়াতদের প্রতারণার ফাঁদে এবার বাংলাদেশের দূতাবাস। গায়িকা শ্রেয়া ঘোষালের নামে ভুয়ো ই-মেল আইডি আর হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খুলে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে অনলাইন জালিয়াতদের বিরুদ্ধে। একই ফাঁদে পড়েছেন কলকাতার আর এক সঙ্গীতশিল্পীও। এই ঘটনায় পুলিসের গোয়েন্দা বিভাগকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

একটি বাংলা সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বাংলাদেশের একটি অনুষ্ঠানে গত জানুয়ারিতে শ্রেয়া ঘোষালকে দিয়ে গান গাওয়ানোর প্রতিশ্রুতি দেয় ‘হিট মেকার্স প্রোডাকশন্স প্রাইভেট লিমিটেড’ নামে মুম্বইয়ের একটি সংস্থা। এই অনুষ্ঠানের জন্য গায়িকার নামে আগাম ৮ লক্ষ টাকা নেয় ওই সংস্থা। টাকা পাঠানো হয় কৃষ্ণ শর্মা নামে মুম্বইয়ের ওই সংস্থার ডিরেক্টরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। শ্রেয়ার থাকার জন্য পাঁচতারা হোটেলে ২টি ঘরও বুক করে রাখতে বলা হয়। এর পর শিল্পীর নামে তৈরি ই-মেল আইডি আর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে টাকা পাওয়ার মেসেজও আসে।

কিন্তু অনুষ্ঠানের নির্ধারিত দিনের আগে ওই ই-মেল আইডি আর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে বারবার যোগাযোগে চেষ্ঠা করেও কোনও সাড়া মেলেনি। পরে জানা যায়, ই-মেল আইডি আর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরের কোনও অস্তিত্বই নেই। তখনই বোঝা যায়, গোটা ব্যাপারটাই ভুয়ো।

আরও পড়ুন

এই ঘটনার পর কলকাতা পুলিশের কাছে প্রতারণার লিখিত অভিযোগ জানানো হয়। তবে এই ঘটনায় ভিন রাজ্যের প্রতারণা চক্র জড়িত থাকায় বেশিদূর তদন্ত এগতে পারেনি পুলিস। ফলে মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাস কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দা বিভাগকে এই প্রতারণার তদন্তের নির্দেশ দিয়ে দু’মাসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে। ইদের ছুটি থাকায় বাংলাদেশ দূতাবাসের তরফে এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

Read more!
Advertisement
Advertisement