Advertisement

Sanjeev Jeeva Killed: গ্যাংস্টার সঞ্জীব জীবাকে আদালতে গুলি করে খুন, গ্রেফতার আততায়ী

আততায়ীর গুলিতে খুন কুখ্যাত গ্যাংস্টার সঞ্জীব জীবা। লখনউয়ের সিভিল কোর্টে আইনজীবীর পোশাক পরে আদালতে ঢুকে খুন করে আততায়ী। গুলিবিদ্ধ এক শিশু এবং একজন মহিলা। ঘটনাস্থলেই মারা যায় জীবা। ঘটনাটি আদালতের চত্বরের ঘটে। 

আততায়ীর গুলিতে খুন কুখ্যাত গ্যাংস্টার সঞ্জীব জীবাআততায়ীর গুলিতে খুন কুখ্যাত গ্যাংস্টার সঞ্জীব জীবা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Jun 2023,
  • अपडेटेड 8:53 AM IST
  • আততায়ীর গুলিতে খুন কুখ্যাত গ্যাংস্টার সঞ্জীব জীবা
  • লখনউয়ের সিভিল কোর্টে আইনজীবীর পোশাক পরে আদালতে ঢুকে খুন করে আততায়ী
  • গুলিবিদ্ধ এক শিশু এবং একজন মহিলা

Sanjeev Jeeva Killed: আততায়ীর গুলিতে খুন কুখ্যাত গ্যাংস্টার সঞ্জীব জীবা (Gangster Sanjeev Jeeva)। লখনউয়ের সিভিল কোর্টে (Lucknow Civil Court) আইনজীবীর পোশাক পরে আদালতে ঢুকে খুন করে আততায়ী। গুলিবিদ্ধ এক শিশু এবং একজন মহিলা। ঘটনাস্থলেই মারা যায় জীবা। ঘটনাটি আদালতের চত্বরের ঘটে। 

এই হামলায় একজন পুলিশ কনস্টেবলও আহত হয়েছেন এবং তাকে চিকিৎসার জন্য লখনউ সিভিল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সঞ্জীব মহেশ্বরী জীবা, গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ মুখতার আনসারির ঘনিষ্ঠ সহযোগী, বিজেপি বিধায়ক ব্রহ্মদত্ত দ্বিবেদীর হত্যা মামলার সহ-অভিযুক্ত ছিল। যে মামলায় মুখতার আনসারিও অভিযুক্ত।

উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের ওয়াজিরগঞ্জ থানা এলাকায় কুখ্যাত মাফিয়া মুখতার আনসারির ঘনিষ্ঠ বন্ধু জীবা। খুনিকে ঘটনার পর আটক করা হয়েছে।

প্রাথমিক রিপোর্টে অনুমান করা হয়েছে, আততায়ী আইনজীবীদের পোশাক পরে আদালতে আসে ও এরপর সঞ্জীব জীবাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। যে হামলাকারী সঞ্জীবকে হত্যা করেছে, তাকে গ্রেফতার করেছে লখনউ পুলিশ। তার নাম বিজয় যাদব বলে জানা গেছে।

মুখতারের শ্যুটার ছিল জীবা 
মুখতার আনসারির সঙ্গে তার যোগাযোগ দীর্ঘদিনের। মুখতারের শ্যুটার ছিল সে। কৃষ্ণানন্দ রাই হত্যা মামলায়ও তার নাম উঠে আসে। 

৯০-এর দশকে অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হন জীবা
জীবা লখনউ কারাগারে বন্দি ছিল। অপরাধ জগতে সঞ্জীবের পদার্পণ ৯০-এর দশকে তার আধিপত্য তৈরি করতে শুরু করেছিল। এরপর পুলিশ ও প্রশাসনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়াতে থাকে সে।

কলকাতার এক  ব্যবসায়ীর যেলেকে অপহরণের পর ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ চেয়েছিল
সঞ্জীব জীবনের প্রথম দিকে একজন কম্পাউন্ডার ছিলেন। কাজ করার সময় তার মনে অপরাধ জন্ম নেয় এবং সঞ্জীব ডিসপেনসারী অপারেটরকেই অপহরণ করে। এর পরে, ৯০ এর দশকে, জীবা কলকাতার এক ব্যবসায়ীর ছেলেকে অপহরণ করে। এ ঘটনা ঘটিয়ে মুক্তিপণের বিনিময়ে ২ কোটি টাকা দাবি করে। 

মুখতার আনসারির সংস্পর্শে এল কীভাবে?
১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭-এ বিজেপি নেতা ব্রহ্মদত্ত দ্বিবেদীকে হত্যার ঘটনায়ও সঞ্জীব জীবার নাম উঠেছিল। এই হত্যা মামলায় জীবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই ঘটনার পর সে যোগ দেয় মুন্না বজরঙ্গির গ্যাংয়ে। এ সময় সে মুখতার আনসারির সংস্পর্শে আসে।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement