Advertisement

হানি ট্র্যাপের ফাঁদে দুঁদে আমলা, ফেসবুকে ভাইরাল অশ্লীল ভিডিও

হানি ট্র্যাপের পাল্লায় পড়ে মান-সম্মান-অর্থ সমস্ত খুইয়েছেন এক দুঁদে আমলা। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের অশ্লীল ভিডিও তৈরি করে তা দিয়েই চলছিল ব্ল্যাকমেল। ফেসবুকে ওই ভিডিও ভাইরাল হতেই পুলিশের দ্বারস্থ ওই আইএএস অফিসার। তারপর...

হানি ট্র্যাপ - প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • লখনউ,
  • 06 Aug 2021,
  • अपडेटेड 8:25 PM IST
  • হানি ট্র্যাপের কবলে আইএএস অফিসার
  • ফেসবুকে ভাইরাল ভিডিও
  • তদন্তে সাইবার থানার পুলিশ

হানি ট্র্যাপের পাল্লায় আমলা

আইপিএস এর পর এবার আইএএস অফিসার। হানি ট্র্যাপের পাল্লায় পড়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছিলেন। ক্রমবর্ধমান দাবির সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে হাত তুলে দিতেই ফেসবুকে অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল। পুলিশের দ্বারস্থ দুঁদে আমলা। তদন্তে নেমে ভিডিও ক্লিপ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

ভিডিও ভাইরাল, বিপাকে অফিসার

হানি ট্র্যাপের পাল্লায় পড়ে মান-সম্মান-পদাধিকার সমস্তই হারাতে বসেছেন ওই আইএএস অফিসার। তাঁর অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল ফেসবুকে। সাইবার থানার টিম তদন্তে নেমেছে হানি ট্র্যাপের উৎস খুঁজতে। অভিযুক্ত ওই মহিলাকেও খুঁজছে পুলিশ। আইএএস আধিকারিক এর ভাইরাল ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে গোটা লখনউতে।

মার্চের আগে তৈরি ভিডিও থেকে চলছিল ব্ল্যাকমেইল

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বছর মার্চের আগে বানানো হয়েছিল ওই আধিকারিকের হানি ট্রাকে ফাঁসিয়ে ভিডিও তৈরি করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। প্রথম মহিলা আইএএস অফিসারকে তার জালে ফাঁসিয়ে ভিডিও তৈরি করে তারপর তাকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করে। উত্তরপ্রদেশের ওই আইপিএস অফিসারের অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল হতেই হৈচৈ শুরু হয়েছে।

সাইবার সেল শুরু করেছে তদন্ত

এর আগে এক আইপিএস অফিসারের ভিডিও তার জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছিল হানি ট্র্যাপ। এই নতুন ভিডিওটি আসলে লখনউয়ের শিক্ষা বিভাগের বিশেষ সচিব স্তরের এক অফিসার এর উপর তৈরি করা হয়েছে। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে এই ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই অভিযোগ পেয়ে লখনও সাইবার ছেলের তরফ থেকে তদন্ত শুরু হয়েছে।

উত্তর প্রদেশের লখনউ এর ঘটনা

এই ঘটনাটি ইউপির রাজধানী লখনউ এর ঘটনা। প্রকৃতপক্ষে আইএএস অফিসার এই ভাইরাল ভিডিও এ বছর মার্চের আগে তৈরি করা হয়েছিল। ওই আধিকারিককে জালে ফাঁসিয়ে তার ভিডিও বানিয়ে তাকে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে।

Advertisement

মহিলাকে খুঁজছে পুলিশ

ওই ভিডিও সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হতেই আইএএস অফিসার মামলার অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ অভিযোগ পাওয়ার পরই সাইবার টিম অভিযোগের তদন্ত শুরু করে এখনও পর্যন্ত অভিযুক্ত মহিলা পুলিশের রাডারে আসেনি। পুলিশ মরিয়া হয়ে খুঁজছে ওই মহিলাকে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement