Advertisement

মেয়ের প্রেমিককে কাটারি-বাঁশ দিয়ে খুন মা-বাবার, আতঙ্ক চুঁচুড়ায়

ঝিঙেপাড়ার একটি দোকানে কাজ করতেন রোহিত রাম। এলাকারই এক নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তাঁর। সম্পর্ক মেনে নেয়নি নাবালিকার পরিবার। যদিও এরই মাঝে তিনবার রোহিতের সঙ্গে পালিয়েও যায় ওই নাবালিকা। তিনবারই তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। এর জেরে রোহিতকে ওই নাবালিকার বাবা পাড়ায় না ঢোকার হুমকিও দিয়েছিল বলে অভিযোগ। যদিও এরপরও ঝিঙেপাড়ারই একটি আটাকলে কাজ নেন রোহিত। 

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • হুগলি,
  • 08 Oct 2022,
  • अपडेटेड 4:51 PM IST
  • চুঁচুড়ায় খুন
  • মেয়ের প্রেমিককে খুনের অভিযোগ
  • পলাতক ২ অভিযুক্ত

নাবালিকা মেয়ের প্রেমিককে খুনের অভিযোগ উঠল বাবা ও মায়ের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির চুঁচুড়ার ঝিঙেপাড়ায়। নিহত যুবকের নাম রোহিত রাম। ঘটনার পর থেকেই পলাতক নাবালিকার বাবা-মা। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনার জেরে এলাকায় ছড়িয়েছে তীব্র চাঞ্চল্য। 

জানা গিয়েছে, ঝিঙেপাড়ার একটি দোকানে কাজ করতেন রোহিত রাম। এলাকারই এক নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তাঁর। সম্পর্ক মেনে নেয়নি নাবালিকার পরিবার। যদিও এরই মাঝে তিনবার রোহিতের সঙ্গে পালিয়েও যায় ওই নাবালিকা। তিনবারই তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। এর জেরে রোহিতকে ওই নাবালিকার বাবা পাড়ায় না ঢোকার হুমকিও দিয়েছিল বলে অভিযোগ। যদিও এরপরও ঝিঙেপাড়ারই একটি আটাকলে কাজ নেন রোহিত। 

শুক্রবার ঝিঙেপাড়ার ওই আটাকলেই কাজ করছিলেন রোহিত। অভিযোগ, রাত প্রায় ৯টা নাগাদ বাঁশ ও কাটারি নিয়ে তাঁর ওপরে চড়াও হয় ওই নাবালিকার বাবা-মা। প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ, রোহিতকে এলোপাথাড়ি মারধর করতে থাকে তারা। স্থানীয়রা আটকানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। লাগাতার মারধরে রাস্তাতেই লুটিয়ে পড়েন রোহিত। এরপর রাত প্রায় ১২টা নাগাদ রাস্তা থেকে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। 

আরও পড়ুন

ঘটনায় নাবালিকার বাবা-মায়ের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন মৃতের পরিবারের অন্য সদস্যেরা। এই প্রসঙ্গে রোহিতের মা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, "ওই পরিবার তাদের মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের সম্পর্ক মেনে নেয়নি। তাই ছেলেটাকে মেরেই ফেলল! আমরা ছেলেকে বারণ করতাম মেয়েটির সঙ্গে মেলামেশা করতে। কিন্তু ও শুনত না।" গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যদিও ঘটনার পর থেকেই পলাতক নাবালিকার বাবা-মা। 


 

Read more!
Advertisement
Advertisement