Advertisement

Haridevpur Murder: হরিদেবপুরে রক্তারক্তি, স্ত্রীকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে খুন করে সুইসাইড স্বামীর

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এক বছর আগে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হয়েছিল শুভেন্দু ও কৃষ্ণার। বিয়ের পর থেকে বাপেরবাড়িতেই থাকতেন কৃষ্ণা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিয়েতে মত ছিল না কৃষ্ণার পরিবারের।

হরিদেবপুরে খুন ও আত্মহত্যা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 Oct 2023,
  • अपडेटेड 10:48 AM IST
  • ঠিক কী ঘটেছে হরিদেবপুরে?
  • স্ত্রীকে কুপিয়ে বিষ খায় স্বামীও
  • সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছিলেন কৃষ্ণা

দুর্গাপুজোর আবহে বড় অপরাধের ঘটনা ঘটল কলকাতায়। স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হলেন স্বামী। ঘটনাটি ঘটেছে হরিদেবপুরে। স্ত্রীর নাম কৃষ্ণা দে (২১)। স্বামীর নাম শুভেন্দু দাস (৩২)। হরিদেবপুরের সোদপুর থানার ডলি ভিলা এলাকার ঘটনা। 

ঠিক কী ঘটেছে হরিদেবপুরে?

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এক বছর আগে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হয়েছিল শুভেন্দু ও কৃষ্ণার। বিয়ের পর থেকে বাপেরবাড়িতেই থাকতেন কৃষ্ণা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিয়েতে মত ছিল না কৃষ্ণার পরিবারের। মদ খেয়ে মাঝে মাঝেই অশান্তি করত পেশায় অটোচালক শুভেন্দু। হরিদেবপুর থানায় অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল ওই অশান্তির। কিন্তু রবিবার রাতে সব অশান্তি বাঁধ ভাঙে। রাত ১০টা নাগাদ। শুভন্দু মদ্যপ অবস্থায় কৃষ্ণার বাড়িতে যায়। কোনও কিছু বুঝে ওঠার আগেই কৃষ্ণাকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপাতে শুরু করে সে। 

স্ত্রীকে কুপিয়ে বিষ খায় স্বামীও

স্ত্রীর খুন নিশ্চিত হওয়ার পরেই বিষ খায় শুভেন্দুও। রাত কৃষ্ণার মা বাড়িতে ফিরে দেখেন, দরজা খোলা। রক্তে ভেসে যাচ্ছে ঘর। পড়ে রয়েছে কৃষ্ণার ক্ষতবিক্ষত দেহ। বাড়ির বাইরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে রয়েছে শুভেন্দু। মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরোচ্ছে। চিত্‍কার শুনে প্রতিবেশীরা খবর দেন পুলিশে। শুভেন্দু ও কৃষ্ণাকে নিয়ে যাওয়া হয় এম আর বাঙুর হাসপাতালে। দুজনকেই মৃত বলে ঘোষণা করেন ডাক্তাররা। ঠিক কী কারণে খুন, তা নিশ্চিত নয় পুলিশ। শুভেন্দু টালিগঞ্জ থেকে বেহালা চৌরাস্তা রুটে অটো চালাত।

সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছিলেন কৃষ্ণা

শুভেন্দু ও কৃষ্ণার মধ্যে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তাঁরা কিছুদিন আগে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করে। তবে কয়েকদিন ধরেই তাঁদের সম্পর্কে ফাটল ধরেছিল। বনি বনা হচ্ছিল না দুজনের মধ্যে বলে দাবি পরিবারের সদস্যদের। কৃষ্ণা এই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছিলেন।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement