Advertisement

International Fraudster Arrested From Siliguri: শিলিগুড়ি থেকে গ্রেফতার আন্তর্জাতিক প্রতারক, তৈরি হত নকল আধার; ড্রাইভিং লাইসেন্সও

International Fraudster Arrested From Siliguri: স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় স্তরে অনলাইন পরিষেবা দেওয়ার নামে দোকান খুলে চলছিল জালিয়াতির কারবার। বানানো হত নকল আধারকার্ড-ড্রাইভিং লাইসেন্সও। পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায়। তারপর পুরোপুরি প্রস্তুত হয়ে অভিযান চালায়।

শিলিগুড়ি থেকে গ্রেফতার আন্তর্জাতিক প্রতারক, তৈরি হত নকল আধার; ড্রাইভিং লাইসেন্সও
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 16 May 2024,
  • अपडेटेड 8:14 PM IST

International Fraudster Arrested From Siliguri: বৃহস্পতিবার দুপুরে নিউ জলপাইগুড়ি (NJP) থানার পুলিশ ও শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (SOG) যৌথ অভিযান চালায় শিলিগুড়ি লাগোয়া ফুলবাড়িতে। স্থানীয় জটিয়াকালী এলাকার একটি দোকান থেকে এক যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতের দোকানে একটি সিম বক্স বসানো ছিল। যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফোন করা হত এবং  ফোন কল ডাইভার্ট করা হত বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। তবে তা নিয়ে এখনও নিশ্চিত নন তদন্তকারীরা। তবে এই ঘটনার পেছনে আন্তর্জাতিক যোগ রয়েছে বলেই মনে করছেন তাঁরা।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় স্তরে অনলাইন পরিষেবা দেওয়ার নামে দোকান খুলে চলছিল জালিয়াতির কারবার। বানানো হত নকল আধারকার্ড-ড্রাইভিং লাইসেন্সও। পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায়। তারপর পুরোপুরি প্রস্তুত হয়ে হানা দেয়। পুলিশ জানিয়েছে ধৃতের নাম সাব্বির আলি। তার বাড়ি সন্ন্যাসীকাটা এলাকায়।

পুলিশ অভিযান চালাতে গিয়ে দোকান থেকে একটি সিম বক্স উদ্ধার করে। আন্তর্জাতিক ফোন কলের জন্য ব্যবহার করা হয় এই সিমবক্স। তবে ভারত সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের টেলিফোন লাইন এখান থেকে ডাইভার্ট করা হত বলে পুলিশ সন্দেহ করছে। গোটা ঘটনায় টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়াকে (ট্রাই) অন্ধকারে রাখা হচ্ছিল বলেও সন্দেহ করা হচ্ছে। ধৃত সাব্বিরকে এনিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। ঘটনায় হতবাক হয়ে গিয়েছেন স্থানীয়রা।

বছর দুয়েক আগে এলাকায় অনলাইন পরিষেবা দেওয়ার নাম করে সাব্বির। দোকান থেকে বিভিন্ন রকমের ডিজিটাল ফর্ম ফিলাপ, জেরক্স করা হত। এমনকি গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দারা বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের অনলাইন ফর্ম ফিলাপের জন্য আসতেন সাব্বিরের দোকানে। সেই ব্যবসা ছিল সামনের ব্যবসা। তার আড়ালেই চলছিল নকল আধার কার্ড ও ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির কারবারও। প্রথমে সেই অভিযোগই যায় পুলিশের কাছে। তখন পুলিশ ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি যে সেখানে আরও বড় কোনও ফাঁদ রয়েছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement