Advertisement

ব্যান্ডেলে ৩ কোটি টাকার গয়না চুরি! দোকানের পিছনে গর্ত করেছিল চোরেরা

ব্যান্ডেলের আন্নপূর্ণা বাজারে একটি সোনার দোকানে দুঃসাহসিক চুরি। অন্তত কয়েক কোটি টাকার গয়না সহ নগদ কয়েক লাখ টাকা চম্পট দিয়েছে চোরেরা। চুরির ঘটনার পরেই এলাকার ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা।

দোকানে দুঃসাহসিক চুরিদোকানে দুঃসাহসিক চুরি
ভোলানাথ সাহা
  • ব্যান্ডেল,
  • 30 Jul 2021,
  • अपडेटेड 5:08 PM IST
  • ব্যান্ডেলে ৩ কোটি টাকার গয়না চুরি
  • দোকানের পিছনে গর্ত করেছিল চোরেরা
  • পুলিশ ও স্থানীয়দের বচসা

ব্যান্ডেলের অন্নপূর্ণা বাজারে একটি সোনার দোকানে দুঃসাহসিক চুরি। অন্তত কয়েক কোটি টাকার গয়না সহ নগদ কয়েক লাখ টাকা চম্পট দিয়েছে চোরেরা। চুরির ঘটনার পরেই এলাকার ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, লকডাউন চলছে। তাই বাইরের থেকে কেউ চুরি করতে আসেনি। আশপাশের চোরেরা এই কাজে যুক্ত। পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত দুষ্কৃতীদের গ্ৰেফতার করুক। 

পুলিশ-স্থানীদের বচসা

দোকান মালিকের সোনি নিশাদ দাবি করেন, তিন কোটি টাকার অলঙ্কার এবং নগদ পাঁচ লাখ টাকা চুরি হয়েছে। অভিযোগ গতকাল রাতে এই ঘটনা ঘটে। আজ সকালে দোকান খুলতে এসে বিষয়টি নজরে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ কে জানালেও পুলিশ দেরিতে আসে। এদিকে,পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বলা হয়েছে সোনার দোকানে চুরির ঘটনার তদন্তে আসতে কোন দেরি হয়নি। খবর পাওয়া মাত্র ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দোকানের মালিকের দাবি, এখন নাইট কার্ফু চলছে। ফলে চোরেরা এখন থেকে কোথাও পালাবে না। তারা আশেপাশেই থাকবে। পুলিশের উচিত গোটা এলাকার তল্লাশি নেওয়া। দেখা যাচ্ছে দোকানের পিছনের দিকে একটি গর্ত খুঁড়ে দুষ্কৃতীরা প্রবেশ করে। তারপরে আলমারি ভেঙে কোটি টাকার সোনা ও লাখ টাকা নগদ নিয়ে চম্পট দেয়।

আরও পড়ুন

অভিষোগ অস্বীকার পুলিশের

পুলিশের দাবি, স্থানীয়রা মিথ্যা অভিযোগ আনছেন পুলিশকে নিয়ে। এখানে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ থাকে। এর রাস্তায় সবসময় পুলিশ টহল দেয়। উনি দোকান খুলেছেন ১০টা,১১টার পরে। আমি খবর পাওয়ার পরেই অফিসার কিংবা কনস্টেবল যারা ছিলেন তাদের পাঠিয়েছি। পরে আমি নিজে এসেছি। এখন সিসিটিভি খোলা যাচ্ছে না। কিন্তু সেটা খুললেই সব বেরিয়ে যাবে। পুরো বিষয়টাই তদন্তসাপেক্ষ। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ দেখা হবে। ওনার দোকানেও সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement