Advertisement

Madrasa Teacher Jail: একাধিক নাবালিকাকে যৌন হেনস্থা, মাদ্রাসা শিক্ষককে ১৮৭ বছরের জেল আদালতের

করোনা মহামারী চলাকালীন ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরীকে লাগাতর যৌন হেনস্থা। অভিযুক্ত কেরালার মাদ্রাসার এক শিক্ষক। লাগাতার নির্যাতনের অভিযোগে কেরালার কান্নুর জেলার এক মাদ্রাসা শিক্ষককে ১৮৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

কেরালার মাদ্রাসা শিক্ষকের ১৮৭ বছরের জেলকেরালার মাদ্রাসা শিক্ষকের ১৮৭ বছরের জেল
Aajtak Bangla
  • কান্নুর,
  • 09 Apr 2025,
  • अपडेटेड 2:54 PM IST

করোনা মহামারী চলাকালীন ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরীকে লাগাতর যৌন হেনস্থা। অভিযুক্ত কেরালার মাদ্রাসার এক শিক্ষক। লাগাতার নির্যাতনের অভিযোগে কেরালার কান্নুর জেলার এক মাদ্রাসা শিক্ষককে ১৮৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার তালিপারাম্বার একটি আদালত যৌন হেনস্থা থেকে শিশু সুরক্ষা (পকসো) আইনের অধীনে মামলার শুনানিতে এই রায় দেয়। দোষী সাব্যস্ত মহম্মদ রফি, যিনি আলাকোডের বাসিন্দা, তার ৯ লক্ষ টাকা জরিমানাও হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে এই নির্যাতনের ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযুক্ত রফি প্রথমে নাবালিকাকে আংটি দেখিয়ে তার বিশ্বাস অর্জন করে। অভিযোগ মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে যৌন হেনস্থা করা হয়। দিনের পর দিন যৌন হেনস্থার ঘটনা ঘটতে থাকে। ঘটনায় পাঝায়ানগাদি থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

আদালত পর্যবেক্ষণ করেছ, রফি বারংবার ওই নাবালিকাকে যৌন হেনস্থা করেছে। তবে এই প্রথম নয়, তার বিরুদ্ধে এর আগেও ভালাপট্টনম থানায় দায়ের করা আরেকটি মামলায় পকসো আইনে মামলা করা হয়েছিল। তবে করোনার সময়ে এই অপরাধের সময় সে জামিনে ছিল।

যে কারণে অভিযুক্তের সাজা বেড়ে মোট ১৮৭ বছর করা হয়েছে। ভারতীয় আইন অনুসারে রফির সর্বোচ্চ ৩০ বছর কারাদণ্ড হবে। আদালত নির্দেশ দিয়েছে, জরিমানার আর্থিক ক্ষতিপূরণ হিসেবে নাবালিকাকে প্রদান করা হবে।

Read more!
Advertisement
Advertisement