Advertisement

Meghalaya Murder : বাবার সঙ্গে বাজারে এসেছিল যুবতী, গলায় কোপ মেরে খুন করল প্রেমিক

সম্পর্কে থাকতে না চাওয়ায় বান্ধবীকে প্রকাশ্য বাজারে খুন যুবকের। তড়িঘড়ি সেই যুবতীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও প্রাণে বাঁচানো যায়নি। মারা যান তিনি।

Representative ImageRepresentative Image
Aajtak Bangla
  • শিলং ,
  • 01 Jul 2025,
  • अपडेटेड 5:31 PM IST
  • সম্পর্কে থাকতে না চাওয়ায় বান্ধবীকে প্রকাশ্য বাজারে খুন যুবকের
  • তড়িঘড়ি সেই যুবতীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও প্রাণে বাঁচানো যায়নি

সম্পর্কে থাকতে না চাওয়ায় বান্ধবীকে প্রকাশ্য বাজারে খুন যুবকের। তড়িঘড়ি সেই যুবতীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও প্রাণে বাঁচানো যায়নি। মারা যান তিনি। অভিযুক্তকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে ঠিক কী কারণে এমন নৃশংসভাবে প্রেমিকাকে ওই যুবক খুন করল তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

ঘটনা মেঘালয়ের খাসি হিল জেলার। নিজেদের জমির ফসল বিক্রি করতে প্রতিদিনের মতো সোমবার সন্ধেবেলাও বাবার সঙ্গে বাজারে গিয়েছিলেন যুবতী। সেই বাজারে হঠাৎ উপস্থিত হয় তার বন্ধু। বান্ধবীর কাছে চলে এসে তাঁর সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করে। কিন্তু যুবতী তাতে রাজি হয়নি। অভিযোগ, তখন সেই যুবক তার পকেট থেকে ধারালো কিছু একটা বের করে বান্ধবীর গলার আঘাত করে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। তাতে হতভম্ব হয়ে যায় মেয়েটির বাবা ও আশপাশের লোকজন। তারপর যুবতীকে সেখান থেকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এদিকে আঘাত করার পরই বাজার থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে যুবক। তবে স্থানীয়রা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। তবে কী কারণে খুন তা নিয়ে পুলিশের তরফে এখনও জানানো হয়নি। কেবল জানানো হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। 

যদিও স্থানীয় সূত্রে খবর, ফিরনাইলিন নামে ওই যুবতীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ওই যুবকের। দুজনের মধ্যে দেখা সাক্ষাৎ হত। তা জানত এলাকার লোকজন। সম্প্রতি হয়তো দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তা নিয়ে ঝামেলা চলছিল। 

এদিকে মৃতার বাবা জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ে ওই যুবকের সঙ্গে আর সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়নি। সেই কারণে কথা বলতে অস্বীকার করে। কয়েকদিন ধরেই দুজনের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। তাঁর কথায়, 'বাজারে ওই যুবক এসে কথা বলার চেষ্টা করে। তবে আমার মেয়ে রাজি হয়নি। আমরা বাজারে কাজে এসেছিলাম। লোকজনের সামনে কোনও ঝামেলা হোক এটা চাইনি আমরা। তাই তখন ছেলেটিকে চলে যেতে বলি। কিন্তু তখনই সে পকেট থেকে কিছু একটা বের করে আমার মেয়ের গলায় আঘাত করে।' 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement