Advertisement

Meghalaya Murder: এটা দিয়েই খুন করা হয়েছিল রাজাকে, মেঘালয় কাণ্ডে উদ্ধার সেই অস্ত্র

উদ্ধার হল খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র। ইন্দোরের ব্যবসায়ী রাজা রঘুবংশীর খুনে ব্যবহৃত একটি মাসেটি(বড় ধারাল ছুরি) ঘটনাস্থল থেকেই উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্বামীকে খুন করতে সোনম রঘুবংশী প্রেমিক রাজ কুশওয়াহা এবং তার তিন বন্ধুর সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে বলে অভিযোগ।

মেঘালয় হানিমুন খুনে একের পর এক তথ্য মেঘালয় হানিমুন খুনে একের পর এক তথ্য
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 Jun 2025,
  • अपडेटेड 7:20 PM IST
  • ইন্দোরের ব্যবসায়ী রাজা রঘুবংশীর খুনে ব্যবহৃত একটি মাসেটি(বড় ধারাল ছুরি) ঘটনাস্থল থেকেই উদ্ধার করেছে পুলিশ।
  • রাজাকে একাধিকবার এই ধারাল অস্ত্র দিয়েই কোপানো হয়।
  • অভিযুক্তরা গুয়াহাটি রেলস্টেশনের কাছ থেকে এই মাসেটি কিনেছিল।

উদ্ধার হল খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র। ইন্দোরের ব্যবসায়ী রাজা রঘুবংশীর খুনে ব্যবহৃত একটি মাসেটি(বড় ধারাল ছুরি) ঘটনাস্থল থেকেই উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্বামীকে খুন করতে সোনম রঘুবংশী প্রেমিক রাজ কুশওয়াহা এবং তার তিন বন্ধুর সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে বলে অভিযোগ। অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই বর্তমানে মেঘালয় পুলিশের হেফাজতে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর ২৯-এর রাজাকে একাধিকবার এই ধারাল অস্ত্র দিয়েই কোপানো হয়। আক্রমণের সময় রাজা নিজের প্রাণ বাঁচাতে চেষ্টা করেছিলেন। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযুক্তরা গুয়াহাটি রেলস্টেশনের কাছ থেকে এই মাসেটি কিনেছিল। পরে সেটিই খুনের কাজে ব্যবহৃত হয়। উদ্ধার হওয়া মাসেটি ঘটনাস্থল থেকেই পাওয়া গিয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, হানিমুনে যাওয়ার নাটক করে রাজাকে নিয়ে যায় সোনম। সেখানেই প্রেমিক রাজ কুশওয়াহা (২০) এবং তার তিন বন্ধু বিশাল চৌহান, আকাশ রাজপুত ও আনন্দ কুর্মিকে নিয়ে এই খুনের ছক কষে।

প্রাথমিকভাবে পুলিশের সন্দেহ ছিল, ওই তিন অভিযুক্ত ভাড়াটে খুনি। কিন্তু পরে তদন্তে উঠে আসে, তারা রাজের পুরনো বন্ধু। রাজা ও সোনমের বিয়ে হয় ১১ মে। ২১ মে তাঁরা মেঘালয় পৌঁছন। ২৩ মে থেকে নিখোঁজ হন। চেরাপুঞ্জির সোহরা এলাকা থেকে তাঁদের খোঁজ মিলছিল না। ২ জুন রাজার দেহ উদ্ধার হয়। তখনও সোনমের খোঁজ মিলছিল না।

এক সপ্তাহ পরে উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর থেকে ধরা পড়ে সোনম। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১,২০০ কিলোমিটার দূরে লুকিয়ে ছিল সে। জিজ্ঞাসাবাদে খুনের কথা স্বীকার করে সোনম। প্রেমিক রাজ এবং বাকি তিন বন্ধুর নাম নেয়। বর্তমানে অভিযুক্তরা সকলেই মেঘালয় পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। গঠন করা হয়েছে বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT)।

এদিকে, মৃত রাজার দাদা দাবি করেছেন, সোনমের বাবা-মায়েরও এতে ভূমিকা থাকতে পারে। তিনি তাঁদের নার্কো-টেস্টের দাবি জানিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, আরও কেউ এই খুনের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement