Advertisement

আরজি কর কাণ্ড: নতুন করে তদন্ত হোক, এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ নির্যাতিতার মা-বাবা

RG Kar Case: মেয়ের খুনে নতুন করে তদন্ত চান আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মা। হাইকোর্টে এই মর্মে মামলাও করেন তাঁরা। বর্তমানে যে তদন্ত চলছে তাতে তাঁদের আস্থা নেই বলে জানান। তাই তাঁরা নতুন করে তদন্ত চান। তারা চলমান তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এ ব্যাপারে সিবিআই-এর উপর অবিশ্বাসের কথাও জানান। তাই নতুন করে তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। 

হাইকোর্টে মামলা RG Kar-র নির্যাতিতার বাবা-মায়ের
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 19 Dec 2024,
  • अपडेटेड 1:18 PM IST

মেয়ের খুনে নতুন করে তদন্ত চান আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মা। হাইকোর্টে এই মর্মে মামলাও করেন তাঁরা। বর্তমানে যে তদন্ত চলছে তাতে তাঁদের আস্থা নেই বলে জানান। তাই তাঁরা নতুন করে তদন্ত চান। তারা চলমান তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এ ব্যাপারে সিবিআই-এর উপর অবিশ্বাসের কথাও জানান। তাই নতুন করে তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। 

তাঁদের দাবি আদালত যাতে অবিলম্বে এই মামলায় হস্তক্ষেপ করে। নতুন করে তদন্ত না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা। কারণ তদন্তের নামে সব প্রমাণ লোপাট হয়ে গেছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেন তাঁরা।

তাঁদের এই আর্জিতে মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। সিবিআইকে এই মামলায় যুক্ত করার পাশাপাশি আগামী সোমবার ফের বিষয়টি আদালতে উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। 

মামলার বিচারকার্য প্রায় শেষ পর্যায়ে। অধিকাংশ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নির্যাতিতার পেটেন্ট কলকাতা হাইকোর্টের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করে। আগামী সপ্তাহে এ বিষয়ে শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, আরজি করের তরুণী চিকিৎসকের খুন ও ধর্ষণ মামলায় গত শুক্রবারই জামিন পেয়েছেন কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই  ৯০ দিনের মধ্যে চার্জশিট দিতে না পারায় তাঁরা জামিন পেয়ে যান। এই খবরের পর হতাশ হয়ে পড়েন নির্যাতিতার বাবা-মা। সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। একইভাবে চিকিৎসক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্তরাও সিবিআইয়ের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এই রায়ের পর ফের বিচারের দাবিতে চিকিৎসকেরা মিছিল করেন, সেখান থেকে লড়াইয়ের ময়দান না ছাড়ার বার্তা দেন নির্যাতিতার বাবা-মা। এবার কলকাতা হাইকোর্টে দ্বারস্থ হল নির্যাতিতার পরিবার।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement