Advertisement

Puri Temple: জঙ্গি টার্গেটে পুরীর জগন্নাথ মন্দির? হুমকি গ্র্যাফিটি ঘিরে তোলপাড়, রয়েছে মোদীর নামও

পুরীর মন্দিরের দেওয়ালে সন্ত্রাসবাদী হামলার হুমকি বার্তা। তাতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম। এর সঙ্গে কিছু ফোন নম্বরও লিখে রাখা হয়। অজস্র সিসিটিভি ও নিরাপত্তার বেষ্টনীর ঘেরাটোপের মধ্যে কে বা কারা এ কাজ ঘটাল তা নিয়ে বাড়ছে জল্পনা। আতঙ্কে পর্যটক ও স্থানীয়েরা।

পুরী মন্দিরপুরী মন্দির
Aajtak Bangla
  • পুরী,
  • 13 Aug 2025,
  • अपडेटेड 2:23 PM IST

পুরীর মন্দিরের দেওয়ালে সন্ত্রাসবাদী হামলার হুমকি বার্তা। তাতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম। এর সঙ্গে কিছু ফোন নম্বরও লিখে রাখা হয়। অজস্র সিসিটিভি ও নিরাপত্তার বেষ্টনীর ঘেরাটোপের মধ্যে কে বা কারা এ কাজ ঘটাল তা নিয়ে বাড়ছে জল্পনা। আতঙ্কে পর্যটক ও স্থানীয়েরা।

মন্দিরের পরিক্রমা পথে বুড়ি মা মন্দিরের দেওয়ালে হুমকিমূলক বার্তা লেখা দেখা গেছে। একদিকে লেখা আছে, জঙ্গিরা মন্দিরটি ধ্বংস করে দেবে। অন্যদিকে, হুমকিমূলক বার্তায় কিছু ফোন নম্বর দিয়ে তাতে কল করতে বলা হয়েছে ৷ নাহলে বড় ধরনের মূল্য দিতে হবে।

মন্দিরের দেয়ালের দু'টি জায়গায় সন্ত্রাসবাদীরা মন্দির ধ্বংস করবে বলে উস্কানিমূলক বক্তব্য লেখা দেখা যায়। "সন্ত্রাসবাদী" শব্দটির পাশাপাশি "কুলা বুদিবা" এর মতো বাক্যাংশ অন্তর্ভুক্ত ছিল। গ্র্যাফিটিতে একাধিক ফোন নম্বরও ছিল যেখানে ফোন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কথা উল্লেখ করা হয়, যাতে আরও আতঙ্ক ছড়ায়।

আরও পড়ুন

পুরীর এসপি পিনাক মিশ্র বলেন, "আজ সকালে, সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে বুধি মা ঠাকুরাণী মন্দিরের দেওয়ালে কিছু লেখা ছিল। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। সেখানে শ্রীমন্দির সম্পর্কিত কিছু আপত্তিকর মন্তব্য লেখা আছে, যা আমরা লক্ষ্য করেছি। আমাদের বিশেষ দল তদন্ত করছে যে এটি কখন লেখা হয়েছিল। মন্দিরের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ায় আমরা এই বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছি। আমাদের দল, যারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে, তারা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেছে। কে করেছে তা ধরার পরই আমরা বলতে পারব যে এটি কী উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছিল। পরিক্রমা প্রকল্পের সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের ভূমিকা রয়েছে, কিন্তু বেশ কয়েকটি স্থানে কাজ এখনও অসম্পূর্ণ। আমরা বিভিন্ন সূত্র থেকেও ঘটনাটি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছি। আমাদের বিশেষ দল যাচাই করছে যে যেখানে এটি ঘটেছে সেখানে সিসিটিভি ছিল কিনা। আমরা কিছু সূত্র পেয়েছি।"

Advertisement

গত ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওতে নিরীহ পর্যটকদের গুলি করে নির্মম হত্যা করে সন্ত্রাসবাদীরা। এই ঘটনাকে মাথায় রেখে পুরীর এই হুমকি বার্তাকে একেবারেই হালকাভাবে নিচ্ছে না ওড়িশা পুলিশ প্রশাসন। কারা এ ঘটনা ঘটাল তা ধরতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।

Read more!
Advertisement
Advertisement