Advertisement

SHOCKING! মিলনে লিপ্ত যুগলকে ফেভিক্যুইক, গোপনাঙ্গে কুপিয়ে খুন তান্ত্রিকের

ত ৭-৮ মাস ধরে ভাদভি গুড়ার ইচ্ছাপূরণ শেষনাগ ভাবজি মন্দিরে বসবাস করছিল ভালেশ কুমার নামে এক তান্ত্রিক। সেখানে মানুষকে তাঁদের নানা সমস্যার জন্য তাবিজ দিত সে। সেই মন্দিরেই পরিচয় হয় রাহুল মীনা ও সোনু কুনওয়ার নামে দুই যুবক-যুবতীর। তাঁরা উভয়েই বিবাহিত ছিল বলে খবর। 

গ্রেফতার অভিযুক্তগ্রেফতার অভিযুক্ত
Aajtak Bangla
  • রাজস্থান,
  • 22 Nov 2022,
  • अपडेटेड 4:30 PM IST
  • ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড রাজস্থানে
  • কাটা হল যুবকের গোপনাঙ্গ
  • গ্রেফতার তান্ত্রিক

এক যুবক ও যুবতীকে নৃশংসভাবে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার তান্ত্রিক। ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের উদয়পুরের গোগুন্ডা থানা এলাকায়। তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন ওই তান্ত্রিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেরায় ওই তান্ত্রিক নিজের অপরাধের কথা কবুল করেছে বলেই দাবি পুলিশের।   

পুলিশ জানাচ্ছে, গত ৭-৮ মাস ধরে ভাদভি গুড়ার ইচ্ছাপূরণ শেষনাগ ভাবজি মন্দিরে বসবাস করছিল ভালেশ কুমার নামে ওই তান্ত্রিক। সেখানে মানুষকে তাঁদের নানা সমস্যার জন্য তাবিজ দিত সে। সেই মন্দিরেই পরিচয় হয় রাহুল মীনা ও সোনু কুনওয়ার নামে দুই যুবক-যুবতীর। তাঁরা উভয়েই বিবাহিত ছিল বলে খবর। 

খুনের ষড়যন্ত্র

আরও পড়ুন

এর পর কোনও কারণে রাহুল ও সোনুর সঙ্গে বিবাদ হয় ভালেশ কুমারের। তান্ত্রিককে সকলের সামনে বদনাম করার হুঁশিয়ারি দেয় রাহুল ও সোনু। এরপরেই তাঁদের জব্দ করার ষড়যন্ত্র করে ওই তান্ত্রিক। সেই মতো বাজার থেকে ৫০টি ফেভিক্যুইকের পাউচ কিনে আনে সে। পাউচগুলি থেকে লিক্যুইড একটি বোতলের মধ্যে ভরে রাখে। এরপর গত ১৫ সন্ধ্যায় তারিখ রাহুল ও সোনুকে ডাকে ওই তান্ত্রিক। তাঁদের একটি জঙ্গলে নিয়ে যায়। এরপর তার সামনেই রাহুল ও সোনুকে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে বলে। তাঁরা শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হলে তাঁদের ওপরে ফেভিক্যুইক ছিটিয়ে দেয় ওই তান্ত্রিক। রাহুল ও সোনু কিছু বুঝে ওঠার আগেই একের দেহ অপরের সঙ্গে আটকে যায়। এমনকী একে অপরের থেকে নিজেদের ছাড়াতে গেলে তাঁদের দেহের চামড়াও উঠে যায়। 

গোপনাঙ্গে আঘাত

অভিযোগ, সেই সময়ই ছুরি ও পাথর দিয়ে দুজনের গোপনাঙ্গে আঘাত করে ভালেশ কুমার। তাতেই মৃত্যু হয় তাঁদের। এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যায় ভালেশ কুমার। তারপর গত ১৮ তারিখ জঙ্গলের মধ্যে অজ্ঞাত পরিচয় যুবক-যুবতীর দেহ পায় পুলিশ। যুবকের গোপনাঙ্গ পুরোপুরি কাটা ছিল। তদন্তে নেমে প্রায় ৫০টি সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেন পুলিশ আধিকারিকরা। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় প্রায় ২০০ জনকে। তারপর তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় ভালেশ কুমারকে। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement