Advertisement

আইনজীবী স্ত্রীকে খুন অবসরপ্রাপ্ত IRS অফিসারের? লুকিয়ে ছিলেন স্টোর রুমে

একজন IRS অফিসার। অতি উচ্চপদস্থ কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিক। অন্যদিকে অপরজন সুপ্রিম কোর্টের দাপুটে আইনজীবী। গাড়ি, বাংলো, আর্থিক সুরক্ষা, কোনও কিছুরই অভাব নেই। তা সত্ত্বেও দম্পত্তির মধ্যে বনিবনা ছিল না। রেনুর ভাইয়ের অভিযোগ, 'দু'জনের মধ্যে সবসময়েই ঝগড়া-অশান্তি লেগে থাকত।'

একজন IRS অফিসার। অতি উচ্চপদস্থ কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিক। অন্যদিকে অপরজন সুপ্রিম কোর্টের দাপুটে আইনজীবী। গাড়ি, বাংলো, আর্থিক সুরক্ষা, কোনও কিছুরই অভাব নেই। তা সত্ত্বেও দম্পত্তির মধ্যে বনিবনা ছিল না।
Aajtak Bangla
  • নয়ডা,
  • 11 Sep 2023,
  • अपडेटेड 6:38 PM IST
  • স্ত্রীকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার অবসরপ্রাপ্ত আমলা। সোমবার উত্তরপ্রদেশের নয়ডার ঘটনা।
  • নিজস্ব বিলাসবহুল বাংলোতে থাকতেন তাঁরা। অভিযোগ, নিজের স্ত্রী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রেণু সিনহাকে হত্যা করেছেন অবসরপ্রাপ্ত IRS অফিসার অজয় নাথ। 
  • রেণু সিনহার ভাই জানিয়েছেন, হত ২ দিন ধরে তিনি দিদিকে ফোনে পাচ্ছিলেন না। জামাইবাবুর সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারেননি। উদ্বিগ্ন হয়ে তিনি পুলিশে খবর দেন। 

স্ত্রীকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার অবসরপ্রাপ্ত আমলা। সোমবার উত্তরপ্রদেশের নয়ডার ঘটনা। নিজস্ব বিলাসবহুল বাংলোতে থাকতেন তাঁরা। সেই বাংলো ঘিরেই বিবাদের সূত্রপাত। অভিযোগ, নিজের স্ত্রী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রেণু সিনহাকে হত্যা করেছেন অবসরপ্রাপ্ত IRS অফিসার অজয় নাথ। 

রেণু সিনহার ভাই জানিয়েছেন, হত ২ দিন ধরে তিনি দিদিকে ফোনে পাচ্ছিলেন না। জামাইবাবুর সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারেননি। উদ্বিগ্ন হয়ে তিনি পুলিশে খবর দেন। 

বাংলোর দরজা বন্ধ ছিল। দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেন পুলিশ আধিকারিকরা। এরপর ঘরে ঘরে শুরু হয় তল্লাশি। সেই সময়েই বাংলোর এক বাথরুম থেকে লাশ মেলে। এদিকে মহিলার স্বামীর কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজ ছিলেন। রেনুর ভাইয়ের অভিযোগ, দিদির পাশাপাশি তাঁর জামাইবাবুরও ফোন বন্ধ ছিল। 

পুলিশ বাংলোতেই ভাল করে তল্লাশি শুরু করে। ছাদের স্টোররুম থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়। তাঁকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আপাতত তাঁকে জেরা করা হচ্ছে। 

একজন IRS অফিসার। অতি উচ্চপদস্থ কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিক। অন্যদিকে অপরজন সুপ্রিম কোর্টের দাপুটে আইনজীবী। গাড়ি, বাংলো, আর্থিক সুরক্ষা, কোনও কিছুরই অভাব নেই। তা সত্ত্বেও দম্পত্তির মধ্যে বনিবনা ছিল না। রেনুর ভাইয়ের অভিযোগ, 'দু'জনের মধ্যে সবসময়েই ঝগড়া-অশান্তি লেগে থাকত।'

জিজ্ঞাসাবাদের সময়, অজয় নাথ স্বীকার করেছেন, তিনি তাঁদের বাংলোটি ৪ কোটি টাকায় বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছিলেন। এমনকি অগ্রিম টাকাও নিয়ে নিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী বাড়ি বিক্রির বিপক্ষে ছিলেন।

রেনুর ক্যান্সার ছিল। মাত্র এক মাস আগেই ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইতে যেতেন। চিকিৎসকরা তাঁকে ক্য়ান্সারমুক্ত বলে ঘোষণা করেন। 

প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে রেনুর মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement