Advertisement

Sonarpur Crime: সোনারপুরে সেপটিক ট্যাঙ্কে উদ্ধার দিদিমা-নাতির কঙ্কাল, গ্রেফতার নাতনি

পুজোর আগে থেকেই নিখোঁজ ছিলেন দিদা ও নাতি। মাস দুয়েক ধরে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না গঙ্গারানী দাস ও তাঁর নাতি মানস রঞ্জন দাস ওরফে বিট্টুর। অবশেষে সেই রহস্য ফাঁস হল এতদিনে। বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার হয়েছে বৃদ্ধা গঙ্গারানী ও তাঁর নাতি বিশেষভাবে সক্ষম বিট্টুর দেহ। এই ঘটনার পরেই বৃদ্ধার নাতনি প্রিয়াঙ্কা ও তাঁর স্বামী শান্তনুকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

Symbolic image
Aajtak Bangla
  • সোনারপুর,
  • 26 Nov 2023,
  • अपडेटेड 12:49 PM IST

পুজোর আগে থেকেই নিখোঁজ ছিলেন দিদা ও নাতি। মাস দুয়েক ধরে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না গঙ্গারানী দাস ও তাঁর নাতি মানস রঞ্জন দাস ওরফে বিট্টুর। অবশেষে সেই রহস্য ফাঁস হল এতদিনে। বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার হয়েছে বৃদ্ধা গঙ্গারানী ও তাঁর নাতি বিশেষভাবে সক্ষম বিট্টুর দেহ। এই ঘটনার পরেই বৃদ্ধার নাতনি প্রিয়াঙ্কা ও তাঁর স্বামী শান্তনুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সন্দেহ ওই দুজনই বৃদ্ধা গঙ্গারানী ও তাঁর নাতিকে খুন করে সেপটিক ট্যাঙ্কে ফেলে দেয়।

 ঘটনাটি ঘটেছে সোনারপুর থানার গোটবেড়িয়া এলাকায়। এই ঘটনায় সম্পত্তির লোভে দিদা ও বিশেষভাবে সক্ষম ভাইকে খুনের অভিযোগ উঠেছে  নাতনি ও নাত জামাইয়ের বিরুদ্ধে । শুধু তাই নয়, পুলিশ সূত্রে খবর, খুনের পর মৃতদেহ দু'টি সেপটিক ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখে তারা । গত শনিবার রাতেই সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে ঠাকুমা-নাতির কঙ্কাল উদ্ধার হয়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুরের জগদ্দল এলাকার ঘটনায় ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

জানা গিয়েছে, পুজোর আগের থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ঠাকুমা ও নাতি । তাঁদের জগদ্দলের বাড়িতেই থাকত অভিযুক্ত প্রিয়াঙ্কা ও তাঁর স্বামী শান্তনু । প্রিয়াঙ্কা আসলে গঙ্গারানি দাসের নাতনি । এদিকে, প্রিয়াঙ্কার মায়ের সঙ্গে তাঁর দিদার সম্পর্ক ভাল ছিল না । কিন্তু, মায়ের খোঁজ না পাওয়ায় জগদ্দলের বাড়িতে আসেন প্রিয়াঙ্কার মা । প্রথমে তাঁকে বের করে দেয় প্রিয়াঙ্কা । কিন্তু, সন্দেহ হওয়ায় তিনি প্রতিবেশীদের নিয়ে বাড়িতে ঢোকেন । সেপটিক ট্যাঙ্কের নতুন ঢালাই দেখে, সন্দেহ আরও দ্বিগুণ হয় । ওই ঢালাই ভাঙা হয় । তারপর সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় জোড়া কঙ্কাল দু'টি। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান মাসখানেক আগেই দিদা ও নাতিকে খুন করা হয়েছিল । খুনের পিছনে আদৌ সম্পত্তির লোভ নাকি অন্য কোনও কারণ, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement