Advertisement

Tangra Incident: মা-কাকিমা-বোনকে কাকা খুন করেছে, চাঞ্চল্যকর দাবি দে পরিবারের কিশোরের

কাকা-ই মা, কাকিমা এবং খুড়তুতো বোনকে 'খুন' করেছে। পুলিশকে দেওয়া জবানবন্দিতে এমনই জানিয়েছে দে পরিবারের আহত কিশোর। সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, তদন্তকারী অফিসারদেরও প্রাথমিক ধারণা সেটাই। অন্তত 'সারকামস্ট্যান্সিয়াল এভিডেন্স' সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে।

Tangra Case-এ বড় মোড়।Tangra Case-এ বড় মোড়।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Feb 2025,
  • अपडेटेड 12:56 PM IST

কাকা-ই মা, কাকিমা এবং খুড়তুতো বোনকে 'খুন' করেছে। পুলিশকে দেওয়া জবানবন্দিতে এমনই জানিয়েছে দে পরিবারের আহত কিশোর। সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, তদন্তকারী অফিসারদেরও প্রাথমিক ধারণা সেটাই। অন্তত 'সারকামস্ট্যান্সিয়াল এভিডেন্স' সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। তবে তাঁর দাদারও তাতে যথেষ্ট সায় ছিল বলেও মনে করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে ট্যাংরায় দে পরিবার রহস্যে এটি বড় মোড় বলা যেতে পারে।

আপাতত হাসপাতালেই বড় ভাই প্রণয় দের নাবালক ছেলে। সেখানেই পুলিশ তার সঙ্গে কথা বলে। পিটিআই সূত্রে খবর, নাবালক কিশোর জানায়, তার কাকা প্রসূন দে তাঁর মা, কাকিমা ও খুড়তুতো বোনকে 'হত্যা' করেছে। 

আরও পড়ুন(Click Here): Tangra Case: মেয়ের পরীক্ষা মিটলে সুইসাইড, প্ল্যান ছিল ট্যাংরার দে পরিবারের?

'আত্মহত্যা'র পরিকল্পনা ছিলই। সেই মতো গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রাতে পায়েসে ঘুমের ওষুধ ও উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ মেশানো হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, পায়েসে যে ওষুধ মেশানো হয়েছে তা জানতে পেরে যায় প্রসূনের নাবালিকা মেয়ে। সেটি খেতে অস্বীকার করে। এরপর তাকে জোর করে সেটি খাওয়ানোর চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। সম্ভবত সেই কারণেই তার ঠোঁটের চারপাশে আঘাতের চিহ্ন। 

বাবা-কাকার সঙ্গে দুর্ঘটনার সময় গাড়িতে ছিল কিশোর। আপাতত হাসপাতালে সে। সেখানেই আলাদাভাবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। 

উল্লেখ্য, ট্যাংরা কাণ্ডে একের পর এক নতুন সূত্র পাচ্ছেন তদন্তকারীরা। দে-ভাইদের দাবি, প্রসূনের মেয়ে প্রিয়ম্বদা খুবই পড়াকু ছিল। তার পরীক্ষা শেষের অপেক্ষা করছিলেন তাঁরা। তবে পাওনাদারদের চাপের ভয়ে পরীক্ষা শেষের আগেই এই ঘটনা। পারিবারিক ট্যানারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দে-ভাইরা। তবে ব্যবসায় লোকসানের জেরে বাজারে প্রচুর টাকার দেনা হয়ে যায় তাঁদের। দুই ভাইয়ের দাবি, সেই কারণেই এই চরম সিদ্ধান্ত নেন।  

Read more!
Advertisement
Advertisement