Advertisement

Tangra Murder Cae : ট্যাংরা কাণ্ড: ৩ খুনে অভিযুক্ত প্রসূনকে ছাড়ল হাসপাতাল, বেরতেই সোজা লক-আপে

ট্যাংরায় দুই গৃহবধূ ও কিশোরীকে খুনের ঘটনায় প্রসূন দে-কে আটক করল কলকাতা পুলিশ। সোমবারই এনআরএস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান প্রসূন। তারপরই তাঁকে আটক করা হয়।

Tangra Prasun Dey Tangra Prasun Dey
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 03 Mar 2025,
  • अपडेटेड 6:16 PM IST
  • ট্যাংরায় দুই গৃহবধূ ও কিশোরীকে খুনের ঘটনায় প্রসূন দে-কে আটক করল কলকাতা পুলিশ
  • সোমবারই এনআরএস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান প্রসূন

ট্যাংরায় দুই গৃহবধূ ও কিশোরীকে খুনের ঘটনায় প্রসূন দে-কে আটক করল কলকাতা পুলিশ। সোমবারই এনআরএস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান প্রসূন। তারপরই তাঁকে আটক করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, প্রসূনকে জিজ্ঞাসাবাদের পরই গ্রেফতার করা হবে। 

এদিন হাসপাতাল থেকে বের করে সোজা নিজেদের গাড়িতে প্রসূনকে উঠিয়ে নেয় পুলিশ। মুখে মাস্ক পরেছিলেন দে পরিবারের ছোটো ছেলে। সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকরা তাঁকে একাধিক প্রশ্ন করলেও কোনও উত্তর দেননি প্রসূন। নিরুত্তাপ অবস্থায় গাড়িতে উঠে যান।

১৯ ফেব্রুয়ারি রাতে ৩টের পরে ইএম বাইপাসে গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন প্রসূন। ওই গাড়িতেই ছিলেন দাদা প্রণয় এবং নাবালক ভাইপো প্রতীপ। তিনজনকেই আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রসূনরা দাবি করেন, আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। 

এরপর ট্যাংরার দে পরিবারের বাড়ি থেকে তিন জনের দেহ উদ্ধার হয়। ধার-দেনা হওয়ার কারণে প্রসূন ও তাঁর দাদা প্রণয়-সহ পরিবারের সবাই আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এমনটাই পুলিশকে জানান প্রসূন। পুলিশ সূত্রে খবর, বাড়ির দুই বউ সুদেষ্ণা ও রোমির  হাতের কব্জি কেটেছিলেন তিনি। একথা পুলিশের কাছে স্বীকার করে নেন। 

যদিও পুলিশের আর একটি সূত্রের দাবি, প্রণয়ের বয়ানের সঙ্গে কোনও কোনও ক্ষেত্রে প্রসূনের বয়ান মিলছে না। সেজন্য দুজনকে একসঙ্গে জেরা করতে চান তদন্তকারীরা। কে খুন করল, কখন খুন করা হল, প্রিয়ম্বদাকে কীভাবে খুন করা হয়েছিল, কে করেছিল, কীভাবে প্রতীপ বেঁচে গেল ইত্যাদি তথ্য জানতে চায় পুলিশ। মনে করা হচ্ছে, সোমবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে তাই তাঁকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নিয়ে জেরা করতে পারে পুলিশ।      

Read more!
Advertisement
Advertisement