Advertisement

Bhangar Firearm Arrest: ভাঙরে অস্ত্র-গুলি সহ গ্রেফতার BJP নেতা, 'TMC ফাঁসিয়েছে,' দাবি গেরুয়া শিবিরের

ভাঙরে ফের উত্তেজনা। বোদরা অঞ্চলের বুরনগড় এলাকায় দু’জনকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র ও চার রাউন্ড গুলি। অভিযোগ, এই আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে এক ব্যক্তিকে বিজেপি করতে চাপ দেওয়া হচ্ছিল।

বুরনগড়ে দুই জন ধৃতবুরনগড়ে দুই জন ধৃত
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • ভাঙড়,
  • 24 Jun 2025,
  • अपडेटेड 3:08 PM IST
  • স্থানীয় সূত্রে খবর, ধৃত দুই ব্যক্তি হলেন বিজেপির মন্ডল সভাপতি পলাশ মন্ডল ও তাঁর সহযোগী শ্রীবাস মন্ডল।
  • তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অষ্টপদ মন্ডল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে তাঁকে বিজেপিতে যোগ দিতে চাপ দেন তাঁরা।
  • বিজেপির তরফ থেকে পাল্টা অভিযোগ করা হয়েছে।

ভাঙরে ফের উত্তেজনা। বোদরা অঞ্চলের বুরনগড় এলাকায় দু’জনকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র ও চার রাউন্ড গুলি। অভিযোগ, এই আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে এক ব্যক্তিকে বিজেপি করতে চাপ দেওয়া হচ্ছিল।

স্থানীয় সূত্রে খবর, ধৃত দুই ব্যক্তি হলেন বিজেপির মন্ডল সভাপতি পলাশ মন্ডল ও তাঁর সহযোগী শ্রীবাস মন্ডল। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অষ্টপদ মন্ডল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে তাঁকে বিজেপিতে যোগ দিতে চাপ দেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ভয় দেখান বলেও অভিযোগ।

ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। সঙ্গে সঙ্গে তৃণমূলের স্থানীয় নেতৃত্ব ও বাসিন্দারা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। অভিযোগ, তাঁরা দু’জনকেই হাতেনাতে ধরে ফেলেন। তাঁদের কাছ থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র ও চার রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেন। পরে খবর যায় ভাঙড় থানায়।

তৎক্ষণাৎ পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে। তাঁদের থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। পুলিশের দাবি, অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। কীভাবে এবং কোথা থেকে এই অস্ত্র এল, তা জানার চেষ্টা চলছে।

এদিকে ঘটনার জেরে তীব্র রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, বিজেপি কর্মী-নেতারাই অস্ত্র নিয়ে এলাকায় সন্ত্রাস ছড়ানোর চেষ্টা করছে। সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে বিজেপিতে যোগ দিতে বাধ্য করছে।

তবে বিজেপির তরফ থেকে পাল্টা অভিযোগ করা হয়েছে। তাদের দাবি, পুরো ঘটনা সাজানো। তৃণমূল কর্মীরাই আগে মারধর করেছে। পরে পুলিশের আসার আগে অস্ত্র ও গুলি রেখে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনা নিয়ে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব কোনও প্রতিক্রিয়া না দিলেও রাজ্য নেতৃত্বের তরফে পুলিশের নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।

ঘটনার তদন্তে নেমেছে ভাঙর থানার পুলিশ। এলাকায় নজড়দারিও বাড়ানো হয়েছে।

সংবাদদাতা: প্রসেনজিৎ সাহা

Read more!
Advertisement
Advertisement