Advertisement

গুরুং-এর নামে টাকা তোলার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

এবার রাজনৈতিক নেতার আপ্ত সহায়কের নাম করে তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ২। ধৃতরা হল দীপেশ ত্রিক্ষত্রী ও তারা পারিয়ার। ধৃতরা দু'জনেই কালিম্পং-এর বাসিন্দা। এরমধ্যে দীপেশের বাড়ি কালিম্পং-এর (Kalimpong) ঠাকুর বাড়ি এলাকায়। আর তারা পারিয়ারের তাসিডিং এলাকার বাসিন্দা।

বিমল গুরুং
জয়দীপ বাগ
  • শিলিগুড়ি,
  • 21 Jul 2021,
  • अपडेटेड 11:57 PM IST
  • বিমল গুরুং-এর নামে তোলাবাজির অভিযোগ
  • কলিম্পং থেকে গ্রেফতার ২
  • তদন্ত শুরু পুলিশের

ভুয়ো IAS কাণ্ডের পর এবার রাজনৈতিক নেতার আপ্ত সহায়কের নাম করে তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ২। ধৃতরা হল দীপেশ ত্রিক্ষত্রী ও তারা পারিয়ার। ধৃতরা দু'জনেই কালিম্পং-এর বাসিন্দা। এরমধ্যে দীপেশের বাড়ি কালিম্পং-এর (Kalimpong) ঠাকুর বাড়ি এলাকায়। আর তারা পারিয়ারের তাসিডিং এলাকার বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে দাগাপুরের একটি বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ সঞ্জয় ভট্টাচার্যকে ফোন করে দীপেশ। অভিযোগ, নিজেকে সে বিমল গুরুং-এর (Bimal Gurung) আপ্ত সহায়ক বলে পরিচয় দিয়ে পার্টি ফাণ্ডে টাকা দেওয়ার কথা বলে। একইসঙ্গে ১ লক্ষ টাকা দাবি করে কলেজের আধিকারিকদের কাছে। সেইমতো কলেজ কর্তৃপক্ষ ১ লক্ষ টাকা একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমাও করে। 

তবে সেখানেই শেষ নয়। অভিযোগ, তারপর ফের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে দীপেশ। ঘটনায় সন্দেহ হওয়ায় কলেজ কর্তৃপক্ষ ১২ তারিখ শিলিগুড়ির সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করে। অবশেষে তদন্তে নেমে মঙ্গলবার গভীর রাতে কালিম্পং পুলিশের সহায়তায় ওই দু'জনকে গ্রেফতার করে সাইবার ক্রাইম থানা। একইসঙ্গে যে অ্যাকাউন্টে কলেজ কর্তৃপক্ষ টাকা দিয়েছিল তার একটি ATM কার্ডও বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে বিনয় তামাং-এর নাম করে দীপেশ ত্রিক্ষত্রী টাকা তোলার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, সেই সময় বিনয় তামাং-এর নাম করে কয়েক লক্ষ টাকা তুলেছিল অভিযুক্ত।

এই প্রসঙ্গে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের ACP রাজেন ছেত্রী বলেন, গত ১২ তারিখ শিলিগুড়ির একটি বেসরকারি কলেজের তরফে সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের হয় যে এক ব্যক্তি হুমকি দিয়ে তাদের কাছে টাকা দাবি করছে। সেই মতো ঘটনার তদন্তে নেমে মঙ্গলবার গভীর রাতে দুই ব্যক্তিকে কালিম্পং থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনায় একটি এটিএম কার্ডও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement