Advertisement

UP Minor Rape And Murder: ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে নৃশংস খুন, ২৫ দিনে সাজা ঘোষণা আদালতের

গত মাসে আট বছর বয়সী এক মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যার মামলায় এখানকার একটি ফাস্ট ট্র্যাক আদালত দোষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।

৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে নৃশংস খুন, ২৫ দিনে সাজা ঘোষণা আদালতের৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে নৃশংস খুন, ২৫ দিনে সাজা ঘোষণা আদালতের
Aajtak Bangla
  • ফিরোজাবাদ,
  • 31 Jul 2025,
  • अपडेटेड 11:39 PM IST

একটা সময় ছিল যখন মানুষ ন্যায়বিচারের আশায় আদালতে গিয়ে জীবন কাটাত, কিন্তু মামলার রায় পেত না। তারা তারিখের পর তারিখ পেত, কিন্তু ন্যায়বিচার পেত না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, বিচার ব্যবস্থাও পরিবর্তিত হচ্ছে। বিশেষ করে ধর্ষণের মামলায় আদালতগুলি দ্রুত রায় দিচ্ছে। উত্তর প্রদেশের ফিরোজাবাদে সর্বশেষ ঘটনাটি প্রকাশ্যে এসেছে। 

গত মাসে আট বছর বয়সী এক মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যার মামলায় এখানকার একটি ফাস্ট ট্র্যাক আদালত দোষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। আদালত তার রায়ে আরও জানিয়েছে যে, অপরাধীকে তার শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখা হবে। বুধবার বিশেষ বিচারক (ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট) মুমতাজ আলি, অভিযুক্ত কৌশলকে মেয়েটিকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করেন।

বিশেষ বিচারক এই মামলায় সহায়তা করার জন্য অপরাধী কৌশলের বাবা অর্জুন সিং, মা রাধা এবং ভাই মনীশকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন এবং তাদের প্রত্যেককে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। এই ঘটনাটি ঘটেছিল ১৮ জুন নারখি থানা এলাকার একটি গ্রামে। নির্যাতিতী তার ঠাকুরমার বাড়িতে গিয়েছিল। এই সময় কৌশল তাকে তার বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে সে নাবালিকা মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। 

আরও পড়ুন

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিশঙ্কর প্রসাদ বৃহস্পতিবার বলেন, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর কৌশল তাকে হত্যা করে। তার দেহ ইটের নীচে পুঁতে রাখা হয়। ভুক্তভোগীর পরিবার কৌশল, অর্জুন, রাধা এবং মনীশের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের করেছিল। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে এবং অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়।

এরপর, মামলাটি ২৫ দিন ধরে আদালতে চলে। এই সময়ের মধ্যে আদালতে নয়জন সাক্ষী এবং প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়েছে। পুলিশের তৎপরতা এবং আদালতের দ্রুত শুনানির কারণে, এই মামলার রায় এত অল্প সময়ের মধ্যে দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের সিদ্ধান্ত একটি উদাহরণের চেয়ে কম নয়, যা বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা পুনরায় প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement