Advertisement

Class 9 student opened fire: পড়া না পারায় চড়, রাগে ফিজিক্সের স্যারকে গুলি করে দিল ক্লাস নাইনের ছাত্র  

উত্তরাখণ্ডের কাশীপুরে একটি বেসরকারি স্কুলের ভেতরে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটল। নবম শ্রেণির এক ছাত্র পদার্থবিদ্যার শিক্ষককে গুলি করে গুরুতরভাবে জখম করেছে। অভিযোগ, ছাত্রটি টিফিনবক্সে বন্দুক লুকিয়ে স্কুলে নিয়ে আসে এবং ক্লাস শেষে শিক্ষকের ওপর হামলা চালায়।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 21 Aug 2025,
  • अपडेटेड 11:57 AM IST
  • উত্তরাখণ্ডের কাশীপুরে একটি বেসরকারি স্কুলের ভেতরে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটল।
  • নবম শ্রেণির এক ছাত্র পদার্থবিদ্যার শিক্ষককে গুলি করে গুরুতরভাবে জখম করেছে।

উত্তরাখণ্ডের কাশীপুরে একটি বেসরকারি স্কুলের ভেতরে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটল। নবম শ্রেণির এক ছাত্র পদার্থবিদ্যার শিক্ষককে গুলি করে গুরুতরভাবে জখম করেছে। অভিযোগ, ছাত্রটি টিফিনবক্সে বন্দুক লুকিয়ে স্কুলে নিয়ে আসে এবং ক্লাস শেষে শিক্ষকের ওপর হামলা চালায়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকালে কুণ্ডেশ্বরী রোডের শ্রী গুরুনানক সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুলে ঘটনাটি ঘটে। পদার্থবিদ্যার শিক্ষক গগনদীপ সিং কোহলি ক্লাস শেষ করে বের হচ্ছিলেন, সেই সময় ছাত্রটি তার টিফিন বাক্স থেকে একটি দেশি পিস্তল বের করে পিছন থেকে গুলি চালায়। গুলি শিক্ষকের ডান কাঁধের নীচে লাগে। আহত শিক্ষককে দ্রুত একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তিনি বর্তমানে আইসিইউ-তে চিকিৎসাধীন।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে ক্লাসে প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারায় ওই শিক্ষক ছাত্রটিকে থাপ্পড় মারেন। এই ঘটনার পর থেকেই ছাত্রটি ক্ষুব্ধ ছিল এবং প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। বুধবার স্কুলে ঢোকার সময় সে টিফিনবক্সে বন্দুক লুকিয়ে আনে।

গুলির শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্কুলে। শিক্ষক-শিক্ষিকারা মিলে ছাত্রটিকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে অভিযুক্ত ছাত্রকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে।

এই ঘটনার প্রতিবাদে উধম সিং নগর ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্কুল অ্যাসোসিয়েশন ঘোষণা করেছে যে বৃহস্পতিবার জেলার সমস্ত সিবিএসই এবং স্বীকৃত বেসরকারি স্কুল বন্ধ থাকবে। শিক্ষকরা "কালো দিবস" পালন করবেন এবং কাশীপুরের রামলীলা মাঠ থেকে সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট (এসডিএম) অফিস পর্যন্ত নীরব পদযাত্রা করবেন। তাদের দাবি, শিক্ষক ও কর্মীদের সুরক্ষার জন্য আরও কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement