Advertisement

Srinagar airport: লাগেজের জন্য ফি চাইতেই তাণ্ডব, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে বেধড়ক পেটাল সেনা অফিসার

অতিরিক্ত কেবিন লাগেজ নিয়ে উত্তাল হল শ্রীনগর বিমানবন্দর। দিল্লিগামী একটি ফ্লাইটে চেক-ইনের সময় স্পাইসজেটের গ্রাউন্ড স্টাফদের উপর এক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তার শারীরিক হেনস্থার অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন সংস্থার ৪ কর্মী। একাধিক কর্মীর মেরুদণ্ড ভেঙে গেছে, কারও চোয়ালে গুরুতর আঘাত লেগেছে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 03 Aug 2025,
  • अपडेटेड 3:05 PM IST
  • অতিরিক্ত কেবিন লাগেজ নিয়ে উত্তাল হল শ্রীনগর বিমানবন্দর।
  • দিল্লিগামী একটি ফ্লাইটে চেক-ইনের সময় স্পাইসজেটের গ্রাউন্ড স্টাফদের উপর এক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তার শারীরিক হেনস্থার অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

অতিরিক্ত কেবিন লাগেজ নিয়ে উত্তাল হল শ্রীনগর বিমানবন্দর। দিল্লিগামী একটি ফ্লাইটে চেক-ইনের সময় স্পাইসজেটের গ্রাউন্ড স্টাফদের উপর এক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তার শারীরিক হেনস্থার অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন সংস্থার ৪ কর্মী। একাধিক কর্মীর মেরুদণ্ড ভেঙে গেছে, কারও চোয়ালে গুরুতর আঘাত লেগেছে।

বিমান সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই যাত্রী অনুমোদিত সীমার প্রায় দ্বিগুণ ওজনের দুটি কেবিন ব্যাগ নিয়ে প্রবেশ করতে চাইলে কর্মীরা নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ফি চাওয়ার পরই ওই কর্মকর্তা হিংস্র হয়ে ওঠেন।

স্পাইসজেটের বিবৃতি অনুসারে, অফিসার স্টিলের সাইনবোর্ড স্ট্যান্ড ব্যবহার করে কর্মীদের মারধর করেন। ভিডিও ফুটেজে স্পষ্ট দেখা গেছে, একাধিকবার লাথি-ঘুষি মেরে কর্মীদের আঘাত করা হয়। এক কর্মী অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলে তাকেও রেহাই দেননি অভিযুক্ত।

এই ঘটনার জেরে আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিষয়টি তারা গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্পাইসজেট ইতিমধ্যেই স্থানীয় থানায় এফআইআর দায়ের করেছে ও ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ জমা দিয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্ত যাত্রীকে ‘নো-ফ্লাই লিস্টে’ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।

বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রককেও লিখিতভাবে অভিযোগ জানানো হয়েছে এবং কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে স্পাইসজেট কর্তৃপক্ষ।

এই ঘটনায় বিমানবন্দর নিরাপত্তা ও যাত্রী আচরণ নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যাত্রী একজন সেনা আধিকারিক। স্পাইসজেটের দাবি, সে দিন ওই যাত্রী দুটো বড় কেবিন লাগেজ নিয়ে বিমানে উঠতে যাচ্ছিলেন। বোর্ডিং গেটে তাঁকে আটকানো হয়। কারণ, তাঁর ব্যাগপত্রের ওজন ছিল ১৬ কেজি। ৭ কেজি ওজন পর্যন্ত ছাড় থাকে। তাই আন্তরিক ভাবেই এক কর্মী তাঁকে জানিয়েছিলেন, এ জন্য অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হবে। কিন্তু সেনা আধিকারিক তা মানতে চাননি। 


 

Read more!
Advertisement
Advertisement