Advertisement

Bhagavad Gita in School Syllabus: ভারতে আরও এক রাজ্যে এবার স্কুল সিলেবাসে ভাগবত গীতা

গুজরাতের পর এবার হিমাচল প্রদেশ। রাজ্যের স্কুলের পাঠ্যক্রমে এবার ভাগবত গীতা অন্তর্ভুক্তির ঘোষণা করলেন হিমাচল প্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী গোবিন্দ সিং ঠাকুর।  মান্ডির দারাং নির্বাচনী এলাকার পাধার গ্রামে গণপূর্ত বিভাগের বিভাগীয় কার্যালয় উদ্বোধনকালে এই ঘোষণা করেন তিনি। জানান, নবম শ্রেণি থেকে সমস্ত স্কুলের পড়ুয়াদের ভাগবত গীতা পড়তে হবে।

গুজরাতের পর এবার হিমাচল প্রদেশ, পাঠ্যক্রমে 'ভাগবত গীতা'-র অন্তর্ভুক্তি
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 05 Apr 2022,
  • अपडेटेड 1:40 PM IST
  • গুজরাতের পর এবার হিমাচল প্রদেশ
  • রাজ্যের স্কুলের পাঠ্যক্রমে এবার ভাগবত গীতা অন্তর্ভুক্তির ঘোষণা করলেন হিমাচল প্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী গোবিন্দ সিং ঠাকুর
  • জানান, সমস্ত স্কুলের নবম শ্রেণি থেকে পড়ুয়াদের ভাগবত গীতা পড়তে হবে

গুজরাতের (Gujarat) পর এবার হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh)। রাজ্যের স্কুলের পাঠ্যক্রমে এবার ভাগবত গীতা (Bhagavad Gita) অন্তর্ভুক্তির ঘোষণা করলেন হিমাচল প্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী গোবিন্দ সিং ঠাকুর।  মান্ডির দারাং নির্বাচনী এলাকার পাধার গ্রামে গণপূর্ত বিভাগের বিভাগীয় কার্যালয় উদ্বোধনকালে এই ঘোষণা করেন তিনি। জানান, নবম শ্রেণি থেকে সমস্ত স্কুলের পড়ুয়াদের ভাগবত গীতা পড়তে হবে।

তিনি ট্যুইট করেও জানান, "CM জয়রাম ঠাকুর জানিয়েছেন 'ভাগবত গীতা' নবম শ্রেণি থেকে সমস্ত স্কুল ছাত্রছাত্রীদের পড়ানো হবে।" আরও লেখেন,"এলাকার সকল মানুষকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং শুভকামনা। সরকার দারাং বিধানসভা কেন্দ্রের জনগণকে তাঁদের দোরগোড়ার কাছে এবং এলাকার সর্বাত্মক উন্নয়নের জন্য সমস্ত সুবিধা প্রদানের জন্য ক্রমাগত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

গুজরাতের স্কুলেও ভাগবত গীতা

গুজরাতের শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগনানি ১৭ মার্চ ঘোষণা করেছিলেন ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে শুরু হওয়া ৬ থেকে ১২ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্কুলের পাঠ্যক্রমে ভাগবত গীতা অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

শিক্ষা বিভাগের জন্য বাজেট বরাদ্দ নিয়ে আলোচনার সময় গুজরাত বিধানসভায় বক্তৃতাকালে, ভাগনানি বলেছিলেন, "২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্কুল শিক্ষায় ভারতীয় সংস্কৃতি এবং জ্ঞান ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার জন্য, প্রথম পর্যায়ে, ভাগবত গীতার মূল্যবোধ এবং নীতিগুলি শিশুদের বোঝাপড়া এবং আগ্রহ অনুযায়ী ৬ থেকে ১২ শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলে গীতা চালু করা হচ্ছে।"

"ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণিতে পাঠ্যপুস্তকে গল্প এবং আবৃত্তির আকারে চালু করা উচিত। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে, প্রথম ভাষার পাঠ্যপুস্তকে গল্প এবং আবৃত্তির আকারে চালু করা উচিত," বলে জানান তিনি।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement