Advertisement

New Vice President: ধনখড়ের পর কে উপরাষ্ট্রপতি? BJP-তে তোড়জোড়, জল্পনায় যে নাম

দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি। ধনখড়ের পর দেশের উপরাষ্ট্রপতি কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা জোরালো হয়েছে। ধনখড়ের বিকল্প খুঁজতে শুরু করেছে বিজেপি। উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্য অনেকের নাম আলোচনায় এসেছে। 

নাড্ডা ও ধনখড়।নাড্ডা ও ধনখড়।
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 24 Jul 2025,
  • अपडेटेड 10:39 AM IST
  • দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়।
  • তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি।
  • ধনখড়ের পর দেশের উপরাষ্ট্রপতি কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা জোরালো হয়েছে।

দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি। ধনখড়ের পর দেশের উপরাষ্ট্রপতি কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা জোরালো হয়েছে। ধনখড়ের বিকল্প খুঁজতে শুরু করেছে বিজেপি। উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্য অনেকের নাম আলোচনায় উঠে এসেছে। 

সংসদের দুই কক্ষেই বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র যথেষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। ফলে নিজেদের পছন্দের কাউকে উপরাষ্ট্রপতির কুর্সিতে বসাতে পদ্ম শিবিরের কোনও সমস্যা হবে না। সূত্রের খবর, কোনও শরিক দলের নেতাকে উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগ করবে না বিজেপি। বরং দলের কোনও শক্তিশালী ব্যক্তিত্বকেই দায়িত্বভার দেবে। 

কোন নাম নিয়ে জল্পনা

দেশের নতুন উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে কয়েক জনের নাম নিয়ে জোর আলোচনা চলছে। যার মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা জেডিইউ রাজ্যসভার সাংসদ রামনাথ ঠাকুরের নাম।  বুধবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে রামনাথের সাক্ষাৎ এই জল্পনায় জল-হাওয়া জুগিয়েছে। রামনাথ বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরের পুত্র। তবে সূত্রের খবর, বিজেপি এই বিষয়ে জেডিইউর সঙ্গে কোনও আলোচনা করেনি।

সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে,  বুধবার রামনাথের সঙ্গে নাড্ডার সাক্ষাৎ সৌজন্যমূলক ছিল। বিহার এসআইআর ইস্যুতে দু'জনের কথা হয় বলে খবর। 

মনে করা হচ্ছে, ধনখড়ের মতো রাজ্যপাল বা সংগঠনের একজন অভিজ্ঞ নেতা বা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে এই দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। ধনখড়ের আগে উপরাষ্ট্রপতি ছিলেন এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, যিনি বিজেপির সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর মন্ত্রিসভার একজন মন্ত্রী ছিলেন। নাইডু ২০১৭ সালে উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিজেপির এক নেতা জানিয়েছেন, দলের কোনও শীর্ষ নেতাকে উপরাষ্ট্রপতি করা হতে পারে। 

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে দেশের ১৪তম উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ধনখড়। তাঁর মেয়াদ ছিল ২০২৭ সালের আগস্ট পর্যন্ত। 
 

Read more!
Advertisement
Advertisement