Advertisement

Amit Shah: কাশ্মীরের নাম বদলে হচ্ছে এই ঋষির নামে? বড় ইঙ্গিত অমিত শাহের

'কাশ্মীরি, ডোগরি, বালটি এবং ঝাঁস্করি ভাষাগুলিকে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ধন্যবাদ জানাই। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হওয়ার পর কাশ্মীরের কম প্রচলিত স্থানীয় ভাষাকেও বাঁচিয়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।' বললেন শাহ।

অমিত শাহঅমিত শাহ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 02 Jan 2025,
  • अपडेटेड 6:54 PM IST
  • 'সারা বিশ্বে ভারতই একমাত্র দেশ যার সীমানা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি'। 
  • 'কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ভারত এক'।
  • দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বললেন শাহ।

মোদী জমানায় এলাহাবাদ হয়েছে প্রয়াগরাজ। মুঘলসরাই হয়েছে দীন দয়াল উপাধ্যায় জংশন। সেই নামবদলের ধারা মেনে এবার কাশ্মীরের নামও বদলে যাবে? সেই ইঙ্গিতই দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

দিল্লিতে একটি বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে অমিত শাহ বলেন,'আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে আমাদের ভূ-সাংস্কৃতির দেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে কাশ্মীর। উন্নতির পথে চলতে শুরু করে দিয়েছে। সেখানেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি আত্মবিশ্বাসী যে আমরা যা হারিয়েছি,সেটা তাড়াতাড়ি ফিরে পাব'। 

এরপরই আসে নামবদলের প্রসঙ্গ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায়,'কাশ্মীরের নামকরণ ঋষি কাশ্যপের নামে হতেই পারে । কাশ্মীরি, ডোগরি, বালটি এবং ঝাঁস্করি ভাষাগুলিকে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ধন্যবাদ জানাই। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হওয়ার পর কাশ্মীরের কম প্রচলিত স্থানীয় ভাষাকেও বাঁচিয়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।'।

তিনি আরও বলেন,'কাশ্মীর ভারতের অংশ ছিল এবং থাকবে। অনেকে আলাদা করার চেষ্টা করেছিল। সেই বাধাও সরানো হয়েছে। লুটিয়েনের দিল্লিতে বসে ইতিহাস লেখা হয় না, সেখানে গিয়েই বুঝতে হবে। শাসকদের খুশি করার জন্য ইতিহাস লেখার সময় শেষ। আমি ভারতের ইতিহাসবিদদের কাছে আবেদন জানাই প্রমাণের ভিত্তিতে ইতিহাস লিখুন'।

'কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধ ভারত'

অমিত শাহের মতে, 'সারা বিশ্বে ভারতই একমাত্র দেশ যার সীমানা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি। তাই কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ভারত এক। ভারতের ভূসংস্কৃতিকে বুঝতে পারলেই এই দেশকে উপলব্ধি করা সম্ভব। ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছিল। 

'ভারতের সংস্কৃতির ভিত্তি কাশ্মীরে তৈরি হয়েছিল'

অমিত শাহ মনে করিয়ে দেন,'ভারতের সঙ্গে কাশ্মীরের অটুট বন্ধন। লাদাখে মন্দির ভেঙে ফেলা হয়েছিল। স্বাধীনতার পরে কাশ্মীরে ভুল হয়েছিল, তারপর সেগুলি সংশোধন করা হয়েছে। শঙ্করাচার্য, সিল্ক রুট, হেমিশ মঠ প্রমাণ করে যে ভারতীয় সংস্কৃতির ভিত্তি কাশ্মীরেই রচিত হয়েছিল। সুফি, বৌদ্ধ এবং শৈল মঠ কাশ্মীরে বিকাশিত হয়েছিল। সেই সব দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে'।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement