Advertisement

Ayodhya Ram Mandir: পুবে প্রবেশ-তৈরি নীচতলা, রাম মন্দিরের কোথায় কী থাকছে?

অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরের রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে ২২ জানুয়ারি। রামনগরীতে জোরদার চলছে প্রস্তুতি। চার বেদের সকল শাখার নিয়মিত পাঠ ও যজ্ঞ মন্দির প্রাঙ্গণে অবিরাম চলছে। মন্দির পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত এই আচার চলবে। রামমন্দির ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, মন্দিরের নীচতলা তৈরি হয়েছে এবং প্রথম তলায় নির্মাণ কাজ চলছে।

অযোধ্যা রাম মন্দিরঅযোধ্যা রাম মন্দির
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Dec 2023,
  • अपडेटेड 1:40 PM IST
  • অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরের রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে ২২ জানুয়ারি
  • রামনগরীতে জোরদার চলছে প্রস্তুতি
  • চার বেদের সকল শাখার নিয়মিত পাঠ ও যজ্ঞ মন্দির প্রাঙ্গণে অবিরাম চলছে

Ayodhya Ram Mandir: অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরের রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে ২২ জানুয়ারি। রামনগরীতে জোরদার চলছে প্রস্তুতি। চার বেদের সকল শাখার নিয়মিত পাঠ ও যজ্ঞ মন্দির প্রাঙ্গণে অবিরাম চলছে। মন্দির পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত এই আচার চলবে। রামমন্দির ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, মন্দিরের নীচতলা তৈরি হয়েছে এবং প্রথম তলায় নির্মাণ কাজ চলছে।

চম্পত রায় আরও বলেন, "উত্তর অংশে ৭০ একর জমিতে মন্দিরটি তৈরি হচ্ছে। এটি দক্ষিণ অংশের তুলনায় অনেক সংকীর্ণ। এর পরেও কেন এত সংকীর্ণ জায়গায় মন্দির তৈরি করা হচ্ছে? প্রশ্ন উঠবে। ৭০ বছর ধরে এই জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। তাই এই জায়গায় তিনতলা মন্দির তৈরি করা হচ্ছে। এর নীচতলা তৈরি এবং প্রথম দিকে নির্মাণ কাজ চলছে। এর বাইরে মন্দিরের মূল সীমানাও থাকবে।

গত বছরের মে থেকে নির্মাণকাজ শুরু হয়
চম্পত রায় বলেন, "এই মন্দিরের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২২ সালের মে থেকে। গোলাপী বেলেপাথর রাজস্থানের বাঁশি পাহাড়পুরের। মেঝেটি মাকরানা মার্বেল এবং গর্ভগৃহে সাদা মার্বেল রয়েছে। মন্দিরের নীচে কোনও ফাঁপা নেই। উভয়ই মন্দির ও প্রাচীরের মন্দিরের বয়স এক হাজার বছর। এর নির্মাণে ২২ লক্ষ ঘন পাথর ব্যবহার করা হবে।”

আগামী ৭-৮ মাসের মধ্যে ৭টি মন্দির তৈরি হবে
তিনি জানান, আগামী ৭-৮ মাসের মধ্যে আরও সাতটি মন্দির তৈরি করা হবে, যার মধ্যে রয়েছে মহর্ষি বাল্মীকি, বশিষ্ঠ, বিশ্বামিত্র, অগস্ত্য, নিষাদ রাজ, শবরী ও অহিল্যার মন্দির। এছাড়া, প্রাঙ্গণে বসানো হয়েছে জটায়ু।

চম্পত রায় বলেন, এই মন্দির চত্বরে পূণ্যার্থীদের জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে একসঙ্গে ২৫ হাজার তীর্থযাত্রীর ব্যাগ, জিনিসপত্র রাখার জন্য লকার, জল, টয়লেট, হাসপাতালের ব্যবস্থা রয়েছে। মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের ওপর যাতে চাপ বাড়তে না পারে, তা নিশ্চিত করতে দু'টি নর্দমা শোধনাগার রয়েছে। বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পূর্ণতাও রয়েছে। ৭০টির মধ্যে ২০ একর জায়গায় নির্মাণ কাজ চলছে, বাকি এলাকা সবুজে ঢাকা।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement