Advertisement

Sheikh Hasina: হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি, ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি বাংলাদেশের

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) দেশটির প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-সহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। বলপূর্বক গুম ও বিচারবহির্ভূত খুনের অভিযোগে করা মামলায় এই পরোয়ানা জারি করা হয়। আজ, সোমবার আইসিটির শুনানির সময় আদালত এই নির্দেশ দিয়েছে।

Sheikh Hasina Sheikh Hasina
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 06 Jan 2025,
  • अपडेटेड 2:08 PM IST
  • বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) দেশটির প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-সহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে।
  • বলপূর্বক গুম ও বিচারবহির্ভূত খুনের অভিযোগে করা মামলায় এই পরোয়ানা জারি করা হয়।

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) দেশটির প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-সহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। বলপূর্বক গুম ও বিচারবহির্ভূত খুনের অভিযোগে করা মামলায় এই পরোয়ানা জারি করা হয়। আজ, সোমবার আইসিটির শুনানির সময় আদালত এই নির্দেশ দিয়েছে।

গ্রেফতারি পরোয়ানার আওতায় থাকা অন্যান্য প্রধান ব্যক্তির মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের প্রাক্তন আইজিপি বেনজির আহমেদ এবং ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) প্রাক্তন অধিকর্তা জিয়াউল আহসান। মামলায় হাসিনা ও অন্যান্যদের ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ পর্যন্ত শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। বলপূর্বক গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে এই মামলাগুলো দায়ের করা হয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, তাঁর সরকারে থাকার সময় বেশ ক'য়েকটি গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা করা হয়েছে। যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।

আইসিটি-বাংলাদেশ শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করার জন্য ইন্টারপোলকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানিয়েছে। পাশাপাশি, তাঁকে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার ভারতের কাছে একটি আনুষ্ঠানিক চিঠিও পাঠিয়েছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ তাঁর সরকারে থাকার সময় মানবাধিকার লঙ্ঘন ও রাজনৈতিক বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। বলপূর্বক গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলো ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর নজরে এসেছে বলে জানা যাচ্ছে। আইসিটির এ পদক্ষেপ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বড় ধরনের আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এর প্রভাব ভবিষ্যতে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক সম্পর্কের ওপর পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement