Advertisement

Bihar SIR: ৬৫ লক্ষ নাম বাদ, বিহারে SIR-এর প্রথম খসড়া, দুপুরে সাইটে আপলোড করবে কমিশন

নির্বাচন কমিশন বিহারে বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) প্রক্রিয়ার পর সংশোধিত ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করেছে। এই কপি স্বীকৃত রাজনৈতিক দলগুলির কাছে পাঠানো হয়েছে। বিহারের জেলা নির্বাচন অফিসার (DEO) ৩৮টি জেলার সমস্ত স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের কাছে খসড়া পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছে।

বিহারের SIR-র খসড়া প্রকাশবিহারের SIR-র খসড়া প্রকাশ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Aug 2025,
  • अपडेटेड 12:47 PM IST

নির্বাচন কমিশন বিহারে বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) প্রক্রিয়ার পর সংশোধিত ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করেছে। এই কপি স্বীকৃত রাজনৈতিক দলগুলির কাছে পাঠানো হয়েছে। বিহারের জেলা নির্বাচন অফিসার (DEO) ৩৮টি জেলার সমস্ত স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের কাছে খসড়া পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছে।

নির্বাচন কমিশন বিকেল ৩টেয় তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://voters.eci.gov.in-এ খসড়া ভোটার তালিকা আপলোড করবে। ভোটাররা খসড়া ভোটার তালিকায় তাদের নাম দেখতে পারবেন। যাদের নাম নেই তারা নির্বাচন কমিশনে আপত্তি বা আবেদন জানাতে পারবেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (CEC) জ্ঞানেশ কুমার আশ্বস্ত করেছেন,  ১ অগাস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশোধিত ভোটার তালিকার উপর দাবি এবং আপত্তি জমা নেওয়া হবে। 

বিহারে ভোটার তালিকা থেকে ৬৫ লক্ষ নাম বাদ
বিহারে ২৪ জুন থেকে শুরু হওয়া SIR প্রক্রিয়ার পর, ৩০ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন কমিশন ২৭ জুলাই এক প্রেস নোটে বলেছিল বিহারের ভোটার তালিকায় নিবন্ধিত ৯১.৬৯% ভোটার তাদের গণনা ফর্ম জমা দিয়েছেন। তাদের নাম ১ অগাস্ট প্রকাশিত খসড়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। নির্বাচন কমিশন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২৪ জুন ২০২৫ পর্যন্ত ৭.৮৯ কোটি ভোটারের মধ্যে ৭.২৪ কোটিরও বেশি ভোটার গণনার ফর্ম জমা দিয়েছেন, যা এসআইআর প্রক্রিয়ায় জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দেয়। এর অর্থ হল ১ অগাস্টের খসড়া তালিকায় ৬৫ লক্ষ ভোটারের নাম অন্তর্ভুক্ত হবে না।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে ভোটারের মৃত্যু, স্থায়ী স্থানান্তর এবং একাধিক স্থানে রেজিস্টার হওয়া। 

এ প্রসঙ্গে লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী বলেন, "ভোটার চুরি করে কমিশন।  কে করাচ্ছে? বিজেপি। মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রে ভোটচুরি নিয়ে আমাদের সন্দেহ ছিল। আমরা নিজেরাই তদন্ত করি। তাতে ৬ মাস লেগেছে।"
 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement