Advertisement

Sikkim Bridge Collapsed: সংকলঙের পর এবার রিৎচু, ২ বছর পর মঙ্গন যাওয়ার রাস্তা খুলল

Sikkim Bridge Collapsed: তিস্তার উপর সাংকালাংয়ে (মাঙ্গান জেলায়) নতুন মড্যুলার সেতু খুলে গেল। উত্তর সিকিমের জংগু–চুংথাং–সীমান্ত অঞ্চলের রসদ, পর্যটন ও জরুরি পরিষেবায় গতি এল। আগের বেইলি সেতুটি সেনার ৭২ ইঞ্জিনিয়ার রেজিমেন্ট চালু করলেও মাঝপথে ভেঙে পড়ার পর BRO মাত্র পাঁচ মাসে স্থায়ী শ্রেণির নতুন সেতু তৈরি হল।

সংকলঙের পর এবার রিৎচু, ২ বছর পর মঙ্গন যাওয়ার রাস্তা খুললসংকলঙের পর এবার রিৎচু, ২ বছর পর মঙ্গন যাওয়ার রাস্তা খুলল
Aajtak Bangla
  • কালিম্পং,
  • 15 Aug 2025,
  • अपडेटेड 4:00 PM IST

Sikkim Bridge Collapsed: মাত্র একদিন আগেই খুলেছে লাচুং থেকে লাচেন যাওয়ার বেইলি ব্রিজ। প্রায় এক বছর পর লাচেন যাওয়ার বন্দোবস্ত হওয়ার খবরে খুশির হাওয়া পর্যটনমহল ও স্থানীয়দের মধ্যে। তার মধ্যে আরও একটি সুখবর সামনে এল আরেকটি সেতু খুলে যাওয়ার খবরে। ফলে পুজোর আগে জমজমাট সিকিম পাহাড়ের পর্যটন। ধস-বিপর্যয়ে খানিকটা অস্বস্তি থাকলেও তা সরিয়ে দিয়ে এখন আশার আলো আঁকড়ে এগোতে চাইছে স্থানীয় অর্থনীতি।

৭৯তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে, মন্ত্রী-সহ-এলাকার বিধায়ক সামডুপ লেপচা শুক্রবার সকালে রিৎচু এক্সট্রা ওয়াইড বেইলি সেতু উদ্বোধন করেন, যা গুরুত্বপূর্ণ মঙ্গন-চুংথাং সংযোগ পুনর্স্থাপন করে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে ফের মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনতে মূল সহায়ক হবে। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিকিম কল্যাণ কমিশনের চেয়ারপারসন মিঃ নিম শেরিং লেপচা, বন ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারপারসন মিঃ পেমা ওংগে লাচুংপা, রাজ্য ঔষধি উদ্ভিদ বোর্ডের চেয়ারপারসন মিঃ সোনম গ্যাটসো লাচেনপা, এসডিএম মাঙ্গান মিঃ রিনচেন দর্জি ভুটিয়া, এইচসিএম লাচেন মাঙ্গানের ওএসডি মিঃ শেরিং ওয়াংগ্যাল ভুটিয়া, পঞ্চায়েত, লাইন বিভাগের কর্মকর্তা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা।

কৌশলগত গুরুত্বের কারণে এবং একাধিক অনুরোধের প্রেক্ষিতে সেতুটি খুলে দেওয়া হচ্ছে।এখন কেবল হালকা যানবাহনের জন্যই সেতুটি উন্মুক্ত। সেতুটি মঙ্গন থেকে চুংথাং পর্যন্ত মূল রুটকে সংযুক্ত করে, যা বাইরের অঞ্চলে সহজ এবং দ্রুত যোগাযোগ নিশ্চিত করে।

২০২৩-এর অক্টোবরে অতিবৃষ্টি এবং নদীর প্রবল স্রোতে আরও কয়েকটি সেতুর সঙ্গে এই সেতুটিও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যা উত্তর সিকিমের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে কঠিন করে দিয়েছিল।

সেতুটি ভেঙে পড়ার পর স্থানীয় পর্যটক এবং সাধারণ মানুষ নানা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন, কারণ সেতুটি দুটি এলাকার মধ্যে যোগাযোগের প্রধান ও দ্রুততম পথ। সেতু চালু হওয়ার ফলে পর্যটকদের উত্তর সিকিমে আসার পথ সুশৃঙ্খল হয়েছে। এটি শুধু একটি সেতু নয়, এটি পাহাড় ও নদীর মাঝে মানুষের ঐক্য, প্রযুক্তি এবং ইচ্ছাশক্তির সাক্ষ্য দেয়।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement