Advertisement

Narendra Modi and Boris Johnson Meeting: ভারত সফরে আপ্লুত বরিস, বললেন 'নরেন্দ্র, মাই খাস দোস্ত'

Narendra Modi and Boris Johnson Meeting: এদিন যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, বহু বছর ধরে ভারত ও ব্রিটেনের সম্পর্ক। এই সম্পর্ক দৃঢ় রাখতে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী -- PTIব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী -- PTI
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 22 Apr 2022,
  • अपडेटेड 5:01 PM IST

দুদিনের ভারত সফরে এসেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। আজ অর্থাত্‍ শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেন বরিস। প্রতিরক্ষা, বিজ্ঞান সহ একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

এদিন যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, বহু বছর ধরে ভারত ও ব্রিটেনের সম্পর্ক। এই সম্পর্ক দৃঢ় রাখতে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ভারত স্বাধীনতার অমৃত মহোত্‍সব উদযাপন করছে। এহেন সময়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর আসা নিঃসন্দেহে ঐতিহাসিক মুহূর্ত। দু’দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে কৌশলগত ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা নিয়েই আলোচনা করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অংশীদারিত্ব এবং নিরাপত্তা ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ও এই বৈঠকের মূল আলোচ্যের মধ্যে ছিল।

আরও পড়ুন

মোদীর সঙ্গে বৈঠকের পরে বেশ খোশ মেজাজে দেখা গেল বরিসকেও। বরিস প্রথমেই ভাঙা হিন্দিতে বললেন, 'Narendra, My Khaas Dost'। বরিসের এই হিন্দি ইতিমধ্যেই বেশ ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তিনি বলেন, 'এই কঠিন সময়ে আমি মনে করি, আমরা ভাল বন্ধু, এবং দুই দেশ আরও কাছাকাছি এসে কাজ করব। গুজরাতে আমি অদ্ভূত অভ্যর্থনা পেয়েছি। নিজেকে সচিন তেন্ডুলকার মনে হচ্ছিল। আমার চেহারা অমিতাভ বচ্চনের মতো ঝলমলে ছিল।'

বরিসের বক্তব্য, মোদীর সঙ্গে খুবই ভাল আলোচনা হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। ভারত ও ব্রিটেনের সমঝোতা, আমাদের সময়ের ভাল বন্ধুত্বগুলিরই একটি নজির। 

বৈঠক শেষে দুই রাষ্ট্রনেতাই সহমত একটি বিষয়ে। দুজনেই জানান, অবিলম্বে ইউক্রেনে হিংসা বন্ধ করা উচিত। মোদী বলেন, 'ইউক্রেনে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি এবং সমস্ত সমস্যার সমাধানের জন্য আমরা আলোচনা এবং কূটনৈতিক পদ্ধতির উপর জোর দিয়েছি। সমস্ত দেশের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে বজায় রাখার গুরুত্ব নিয়ে আবারও মত ব্যক্ত করা হয়েছে।'


Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement