Advertisement

Himanta Biswa Sarma: বিরাট সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রীর, উচ্চমাধ্যমিকে ৮০ শতাংশ নম্বর প্রাপকদের দেওয়া হচ্ছে স্কুটার

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৮০ শতাংশের বেশি নম্বর পাওয়া মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ দিতে ফের স্কুটার বিলি করল অসম সরকার। সোমবার গুয়াহাটিতে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ১১,২৫০ জন ছাত্রছাত্রীর হাতে স্কুটারের চাবি তুলে দিলেন।

পড়ুুয়াদের স্কুটার।-ফাইল ছবিপড়ুুয়াদের স্কুটার।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 09 Dec 2025,
  • अपडेटेड 3:56 PM IST
  • উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৮০ শতাংশের বেশি নম্বর পাওয়া মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ দিতে ফের স্কুটার বিলি করল অসম সরকার।
  • সোমবার গুয়াহাটিতে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ১১,২৫০ জন ছাত্রছাত্রীর হাতে স্কুটারের চাবি তুলে দিলেন।

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৮০ শতাংশের বেশি নম্বর পাওয়া মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ দিতে ফের স্কুটার বিলি করল অসম সরকার। সোমবার গুয়াহাটিতে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ১১,২৫০ জন ছাত্রছাত্রীর হাতে স্কুটারের চাবি তুলে দিলেন।

মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, ‘ডা. বনিকান্ত কাকতি মেরিট অ্যাওয়ার্ড’ প্রকল্পে সামান্য পরিবর্তন আনার ফলে সুবিধাভোগীর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে ৪৮,৬৭৩ থেকে ১১,২৫০ জনে নেমেছে। এর মধ্যে ৬,৮৬০ জন ছাত্রী, বাকি ছাত্র। হিমন্ত শর্মা বলেন, 'মেয়েদের জন্য ইতিমধ্যেই ‘নিজুত মইনা’ প্রকল্পে পাঁচ লাখের বেশি ছাত্রী উপকৃত হয়েছেন। এবার ছেলেদেরও পড়াশোনায় উৎসাহ দিতে নতুন পরিকল্পনা চালু হবে, যা শিক্ষাক্ষেত্রে আরও ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলবে।'

২০১৭-১৮ থেকে ২০২৪-২৫ পর্যন্ত রাজ্য সরকার মোট ১,৮৬,৪৪২ ছাত্রছাত্রীকে এই মেরিট স্কিমের আওতায় স্কুটার দিয়েছে, যার জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ১,০৪৩ কোটি টাকা।

মুখ্যমন্ত্রী স্কুটার বিতরণের সময় ছাত্রছাত্রীদের দু’টি ‘গোল্ডেন রুল’ মনে করিয়ে দেন, এক, লাইসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত স্কুটার চালানো যাবে না। দুই, স্কুটার চালানোর সময় অবশ্যই হেলমেট ব্যবহার করতে হবে। তিনি বলেন, 'নেতিবাচক মানসিকতা পড়াশোনায় বাধা দেয়। যে ছাত্ররা সবসময় ইতিবাচক ভাবতে শেখে, তাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বেশি দৃঢ় হয়।'

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে রাজ্যের অগ্রগতিকে ঐতিহাসিক হিসেবে উল্লেখ করে হিমন্ত শর্মা জানান, অসমে বর্তমানে ২৫টির বেশি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ১৫টি চালু এবং ১০টি নির্মীয়মাণ। চিকিৎসা শিক্ষার আসন সংখ্যা ২,০০০ থেকে ২০৩০ সালে ৫,০০০-এ পৌঁছবে।

উচ্চশিক্ষার পরিকাঠামো নিয়েও তিনি বলেন, এক সময় অসমের ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার জন্য অন্য রাজ্যে যেতে হত। এখন রাজ্যে দুটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ২৫-২৬টি রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রায় ৩০টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে, সঙ্গে আইআইটি গুয়াহাটি এবং এনআইটি শিলচর।

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement