Advertisement

Karnataka : মাধ্যমিক পাশ করতে পারেনি ছেলে, সেজন্য পার্টি দিল বাবা-মা

সন্তান পরীক্ষায় খারাপ ফল করলে বা ফেল করলে মা-বাবা বকাঝকা করেন। এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত। তবে সম্পূর্ণ উল্টো ছবি দেখা গেল কর্ণাটকে। দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় ফেল করার পরও সন্তানের জন্য পার্টি দিল বাবা-মা।

Parents throw party for son Parents throw party for son
Aajtak Bangla
  • বেঙ্গালুরু ,
  • 04 May 2025,
  • अपडेटेड 9:33 PM IST
  • সন্তান পরীক্ষায় খারাপ ফল করলে বা ফেল করলে মা-বাবা বকাঝকা করেন
  • এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত
  • তবে সম্পূর্ণ উল্টো ছবি দেখা গেল কর্ণাটকে

সন্তান পরীক্ষায় খারাপ ফল করলে বা ফেল করলে মা-বাবা বকাঝকা করেন। এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত। তবে সম্পূর্ণ উল্টো ছবি দেখা গেল কর্ণাটকে। দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় ফেল করার পরও সন্তানের জন্য পার্টি দিল বাবা-মা। কাটা হল কেক। আমন্ত্রিত ছিলও অনেকের। এই ঘটনা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। 

কর্ণাটকের বগরকোটের একটি বেসরকারি স্কুলের ছাত্র অভিষেক। এবছরই সে দশম শ্রেণির পরীক্ষা দেয়। সম্প্রতি ফলাফল সামনে আসে। তাতে দেখা যায়, ৬২৫ নম্বরের মধ্যে মাত্র ২০০ নম্বর পেয়েছে সে। কোনও বিষয়ে পাশ করতে পারেনি। অন্য কোনও অভিভাবক হলে হয়তো এত খারাপ ফলাফলের জন্য সন্তানকে বকাঝকা করতেন। তবে ব্যতিক্রম অভিষেকের মা-বাবা। ছেলের মনোবল যাতে ভেঙে না পড়ে সেজন্য তাঁরা ফেল করার জন্যই পার্টি দিলেন। 

ছেলের ফেল করার 'আনন্দে' বাড়িতে বড় সাইজের কেক কাটা হয়। তারপর পাড়া প্রতিবেশীর মধ্য়ে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। অভিষেকের বাবা জানান, তাঁর সন্তান ফেল করেছে একথা সত্যি। তবে বকাঝকা করলে তার মনোবল ভেঙে যেতে পারে। এতে তার ভালোর চেয়ে খারাপ বেশি হবে। সে যাতে ভেঙে না পড়ে, ভবিষ্যতে যাতে আরও মন দিয়ে লেখাপড়া করে, সেই উৎসাহ দিতেই কেক কাটার আয়োজন করা হয়েছে। 

তিনি আরও জানান, এবছর তাঁর ছেলে যথেষ্ট লেখাপড়়া করেছিল। ফেল করার কথা নয়। তবে কেন এমন হল তিনি বুঝতে পারছেন না। অভিষেক পরের বছর অবশ্য পাশ করবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি। 

এদিকে অভিষেক জানায়, সে আগামী বছর পাশ করবে। সেজন্য প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে। তার কথায়, 'আমার বিশ্বাস এবার আর ভুল হবে না।'

এবছর কর্ণাটকের SLSC- এর KSEAB ফলপ্রকাশিত হয় ২ মে। ৮ লাখ ৪২ হাজার জন পরীক্ষা দিয়েছিল। পাশের হার ৬২ শতাংশ। ছেলেদের থেকে মেয়েরা ভালো ফল করেছে। তাদের পাশের হার ৭৪ শতাংশ। সেখানে ছেলেদের ৫৮ শতাংশ।        

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement