Advertisement

Dheeraj Sahu IT Raid: কংগ্রেস সাংসদের বাড়িতে ৩০০ কোটির 'কুবেরের ধন', এখনও চলছে টাকা গোনা

চারদিন পেরিয়েও শেষ হচ্ছে না টাকার পাহাড় গোনা। আয়কর দফতরের হানায় কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ টাকার গণনা এখনও চলছে। ১৩৬টি ব্যাগ ভর্তি নগদ টাকা গোনা হবে। তবে কিছু ব্যাগ এখনও খোলা হয়নি।

আয়কর দফতরের হানায় কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়িআয়কর দফতরের হানায় কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Dec 2023,
  • अपडेटेड 9:29 PM IST
  • চারদিন পেরিয়েও শেষ হচ্ছে না টাকার পাহাড়
  • আয়কর দফতরের হানায় কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ টাকার গণনা এখনও চলছে
  • ১৩৬টি ব্যাগ ভর্তি নগদ টাকা গোনা হবে

চারদিন পেরিয়েও শেষ হচ্ছে না টাকার পাহাড়। আয়কর দফতরের হানায় কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ টাকার গণনা এখনও চলছে। ১৩৬টি ব্যাগ ভর্তি নগদ টাকা গোনা হবে। তবে কিছু ব্যাগ এখনও খোলা হয়নি। টাকার পরিমাণ ৩০০ কোটিতে পৌঁছে যেতে পারে। শুক্রবার নোট গণনায় ২২৫ কোটি টাকা পাওয়া গেছিল।

এই বিপুল পরিমাণ কালো টাকা অন্য আর কোনও এজেন্সি করেছে কিনা তা নিয়ে আছে প্রশ্ন। এ ছাড়া তিনটি ব্যাগে গয়না পাওয়া গেছে। সূত্র জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ২৫০ কোটি টাকারও বেশি নগদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওড়িশার সরকারি ব্যাঙ্কের শাখাগুলিতে ক্রমাগত নগদ জমা করা হচ্ছে। এই নোটগুলি বেশিরভাগই ৫০০ টাকার।

ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে ২০০ কোটির বেশি নগদ এবং ৩ ব্যাগ গয়না পাওয়ার পরে রাজনৈতিক মহলে বেড়েছে উত্তেজনা। রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরের হাওয়া মহল আসন থেকে নির্বাচিত বিজেপির নতুন বিধায়ক বালমুকুন্দ আচার্য, কংগ্রেস দল এবং ধীরাজ সাহুর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে রাস্তায় নামেন। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে বিজেপি বিধায়ক বলমুকুন্দ আচার্য বলেন, 'আলমারিতে ৩১০ কোটি টাকারও বেশি পাওয়া গেছে। জনসাধারণ তাদের মিথ্যা অভিযোগ জানে, সমস্ত সংস্থা তাদের কাছে জমা করা টাকা তুলে নেবে, দোষীদের শাস্তি হবে। সারা দেশে যেখানেই কংগ্রেসের সরকার হয়েছে, সেখানে লুটপাট করেছে, আমরা সব কিছুর হিসাব নেব।"

প্রসঙ্গত, ধীরজ সাহুর বাড়িতে নগদ টাকা সহ তিনটি গয়নার ব্যাগ মেলে। তিনি আরও কত কালো টাকা লুকিয়ে রেখেছেন তা খতিয়ে দেখছে আয়কর দফতরের দল। এ নিয়ে সাহুর বাড়িতে এখনও আয়করের অভিযান চলছে। গত দু'দিনে তাঁর বাড়ি থেকে এত নগদ পাওয়া গেছে যে তা গণনা করার মেশিনটিও খারাপ হয়ে যায়। সাহুর বাড়িতে এখনও অফিসার এবং সিআইএসএফ কর্মী মোতায়েন রয়েছে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement