Advertisement

Covishield: 'আমাদের ভ্যাকসিন সেফ', টিকা নেওয়ার পর হার্ট অ্যাটাক নিয়ে বলল কোভিশিল্ড কোম্পানি

কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যবহৃত কোভিশিল্ড-এর নির্মাতা সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (SII) একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছে, তাদের তৈরি টিকা নিরাপদ এবং হৃদরোগে মৃত্যুর সঙ্গে এর কোনও কার্যকারণগত সম্পর্ক নেই।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 03 Jul 2025,
  • अपडेटेड 3:19 PM IST
  • কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যবহৃত কোভিশিল্ড-এর নির্মাতা সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (SII) একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছে, তাদের তৈরি টিকা নিরাপদ এবং হৃদরোগে মৃত্যুর সঙ্গে এর কোনও কার্যকারণগত সম্পর্ক নেই।
  • সম্প্রতি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ (ICMR) এবং অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস (AIIMS)-এর যৌথ গবেষণার ভিত্তিতে এই দাবি করা হয়েছে।

কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যবহৃত কোভিশিল্ড-এর নির্মাতা সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (SII) একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছে, তাদের তৈরি টিকা নিরাপদ এবং হৃদরোগে মৃত্যুর সঙ্গে এর কোনও কার্যকারণগত সম্পর্ক নেই। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ (ICMR) এবং অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস (AIIMS)-এর যৌথ গবেষণার ভিত্তিতে এই দাবি করা হয়েছে।

SII-এর পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X-এ প্রকাশিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, 'টিকাগুলি নিরাপদ এবং বৈজ্ঞানিকভাবে যাচাইকৃত।' তারা উল্লেখ করেছে, কোভিডের মহামারির সময় যে লক্ষ লক্ষ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে, তার ভিত্তিতে এই আস্থা এবং নিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

এই বিবৃতি আসে এমন এক সময়ে, যখন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া সাম্প্রতিক কিছু হৃদরোগজনিত মৃত্যুর জন্য কোভিড টিকার সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এরপরেই স্বাস্থ্য মন্ত্রক একটি জানায়, কোনও গবেষণায় এখন পর্যন্ত এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি যা টিকার সঙ্গে আকস্মিক মৃত্যুর সরাসরি যোগসূত্র দেখায়।

ICMR এবং AIIMS-এর নেতৃত্বে চালানো এক বিস্তৃত গবেষণায় দেখা গেছে, ১৮-৪৫ বছর বয়সী প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে আকস্মিক মৃত্যুর কারণ হতে পারে পূর্ববর্তী শারীরিক অসুস্থতা, জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনধারাগত সমস্যা কিংবা কোভিড পরবর্তী জটিলতা — কিন্তু টিকা নয়। এই গবেষণায় ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়কালের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

দিল্লির AIIMS-এ বর্তমানে চলমান আরেকটি গবেষণাও বাস্তব সময়ে আকস্মিক মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করছে। প্রাথমিক পর্যায়ে দেখা গেছে, হৃদরোগই মৃত্যুর প্রধান কারণ, এবং কিছু ক্ষেত্রে জেনেটিক মিউটেশনও দায়ী হতে পারে।

এদিকে কর্নাটকের হাসান জেলায় এক মাসে ৫০০ জনের বেশি মানুষের আকস্মিক মৃত্যু সারা দেশে এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আশ্বাস, এখনও পর্যন্ত বিশ্লেষণে কোনও অস্বাভাবিকতা বা নতুন ধারা দেখা যায়নি।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement