Advertisement

Delhi bomber Dr Umar: বিস্ফোরণের আগে ফরিদাবাদের মোবাইলের দোকানে উমর, নতুন সিসি ফুটেজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণের প্রধান অভিযুক্ত  উমর সম্পর্কে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে। নতুন সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, বিস্ফোরণের কয়েক দিন আগে উমর ফরিদাবাদের একটি মোবাইল দোকানে ছিল। এই ভিডিওতেই প্রথমবারের মতো তার মুখ স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 15 Nov 2025,
  • अपडेटेड 4:05 PM IST
  • দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণের প্রধান অভিযুক্ত  উমর সম্পর্কে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে।
  • নতুন সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, বিস্ফোরণের কয়েক দিন আগে উমর ফরিদাবাদের একটি মোবাইল দোকানে ছিল।

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণের প্রধান অভিযুক্ত  উমর সম্পর্কে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে। নতুন সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, বিস্ফোরণের কয়েক দিন আগে উমর ফরিদাবাদের একটি মোবাইল দোকানে ছিল। এই ভিডিওতেই প্রথমবারের মতো তার মুখ স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে।

ফুটেজে দেখা যায়, উমর একটি ব্যাগসহ দুটি মোবাইল ফোন নিয়ে দোকানে ঢোকে। সে এক ফোন চার্জ দেওয়ার জন্য দোকানদারকে দেয়, আর অন্য ফোনটি নিজের কোলে রাখে। তবে বিস্ফোরণস্থল থেকে তার দেহ উদ্ধারের সময় কোনও মোবাইল ফোন পাওয়া যায়নি। যা তদন্তকারীদের কাছে নতুন প্রশ্ন তুলেছে।

কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণে ব্যবহৃত হুন্ডাই আই২০ গাড়িটি চালাচ্ছিলেন ডঃ উমর। সেই বিস্ফোরণে ১৩ জন নিহত হন এবং আহত হন ২০ জনেরও বেশি। উমরের পরিচয় ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়েছে, যা তার মায়ের নমুনার সঙ্গে মিলেছে।

তদন্তে জানা গেছে, উমর কাশ্মীরের আরও দুই ডাক্তার-ডঃ মুজাম্মিল ও ডঃ শাহিনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। ফরিদাবাদে ২,৯০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধারের পর এদেরও আটক করা হয়েছে। তাদের যোগাযোগ ও পরিকল্পনার জন্য ব্যবহার করা হতো সুইজারল্যান্ড-ভিত্তিক এনক্রিপ্টেড অ্যাপ Threema এবং একটি গোপন সিগন্যাল গ্রুপ। 

পরিবার ও তদন্তকারী সংস্থার মতে, একসময় অত্যন্ত মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল ডাক্তার উমর গত দুই বছরে র‍্যাডিকাল মতাদর্শে গভীরভাবে প্রভাবিত হন। তাকে বিভিন্ন উগ্রপন্থী সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে সক্রিয় থাকতে দেখা গেছে।

পুলিশের দাবি-এই মডিউল নগদ ২৬ লক্ষ টাকার বেশি সংগ্রহ করেছিল। এই অর্থ বিস্ফোরক তৈরির সামগ্রী কেনার জন্য ডঃ উমরের হাতে দেওয়া হয়েছিল। গুরুগ্রাম, নুহ ও আশপাশের এলাকা থেকে প্রায় ২৬ কুইন্টাল NPK সার কেনা হয়, যার মূল্য ছিল প্রায় ৩ লক্ষ টাকা। অন্যান্য রাসায়নিকের সাথে মিশে NPK অনেক সময় শক্তিশালী বিস্ফোরক তৈরির উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Advertisement

সূত্র জানিয়েছে-আটজন সন্দেহভাজন চারটি শহরে সমন্বিত হামলা চালানোর জন্য জোড়ায় ভাগ হয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। বিস্ফোরণের আগেই তাদের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত হয়ে গেলে বড়সড় বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হয়েছে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement