Advertisement

IIT-তে ছাত্রীদের বাথরুমে মোবাইলে আপত্তিকর ভিডিও তুলত ঝাড়ুদার, তারপর...

রাজধানী দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে (আইআইটি) ছাত্রীদের সঙ্গে এমন কিছু ঘটেছে, যা মানবতাকে লজ্জায় ফেলে দেবে। চুক্তির ভিত্তিতে কর্মরত ২০ বছর বয়সী এক সুইপার একবার নয়, একাধিকবার ছাত্রীদের বাথরুমে গিয়ে তাদের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও তোলে।

ফাইল ছবি।ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 08 Oct 2023,
  • अपडेटेड 11:37 AM IST
  • রাজধানী দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে (আইআইটি) ছাত্রীদের সঙ্গে এমন কিছু ঘটেছে, যা মানবতাকে লজ্জায় ফেলে দেবে।
  • চুক্তির ভিত্তিতে কর্মরত ২০ বছর বয়সী এক সুইপার একবার নয়, একাধিকবার ছাত্রীদের বাথরুমে গিয়ে তাদের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও তোলে।

রাজধানী দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে (আইআইটি) ছাত্রীদের সঙ্গে এমন কিছু ঘটেছে, যা মানবতাকে লজ্জায় ফেলে দেবে। চুক্তির ভিত্তিতে কর্মরত ২০ বছর বয়সী এক সুইপার একবার নয়, একাধিকবার ছাত্রীদের বাথরুমে গিয়ে তাদের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও তোলে।

ছাত্রীরা প্রথমে বিষয়টি জানতে পারেনি। কিন্তু গত কয়েকদিন থেকে ছাত্রীরা সন্দেহ করতে শুরু করেছে যে যখনই তারা বাথরুমে যায় তখনই কেউ গোপনে তাদের ছবি তুলছে। এক ছাত্রী তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। আসলে তিনি ঝাড়ুদারকে সন্দেহ করতে শুরু করেছিল। তারপর যখন তিনি বাথরুমে যান, অনুভব করেন কেউ তাঁকে অনুসরণ করছে। প্রথমে তিনি কিছুই করেননি। কিন্তু ছাত্রীটি তখন বাথরুমে রাখা মোবাইলটি দেখতে পান। দেখলেন পিয়নও বাথরুমের বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল নিয়ে বেরিয়ে আসেন ওই ছাত্রী। এ বিষয়ে পিয়নকে প্রশ্ন করেন। ঝাড়ুদার প্রথমে অজুহাত দিতে থাকে। কিন্তু মেয়েটি সেখানে আরও ছাত্রী জড়ো করেন। তার ফোনে ছাত্রীদের ছবি ছিল।

এরপর ৭ অক্টোবর অভিযুক্ত সুইপারের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন ওই ছাত্রী। পুলিশও তৎক্ষণাৎ অ্যাকশনে এসে পিয়নকে গ্রেপ্তার করে। এরপর তাকে আদালতে হাজির করে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়। মামলার কার্যক্রম চলছে। একইসঙ্গে এই ঘটনার পর দিল্লি আইআইটি-র ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। পুলিশ জানিয়েছে, ছাত্রীরা জানিয়েছিল, পিয়ন মোবাইলটা আগেই বাথরুমে রেখে গিয়েছিল। পরে সবার দৃষ্টি এড়াতে বাথরুমে চলে যেতেন। তারপর মোবাইল ফিরিয়ে আনতেন। কত দিন ধরে তিনি এই কাজ করছেন কেউ জানে না। বর্তমানে এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement