Advertisement

হাসপাতালের ভিতরে চিকিৎসাধীন রোগীকে গুলি করে খুন, চাঞ্চল্য

পুলিশের ডেপুটি সুপার সুরেন্দ্র চৌধুরী জানান, বিকেল ৪টে নাগাদ ২৪ নং ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। যদিও ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ দেখতে পায়, রিয়াজউদ্দিন জখম অবস্থায় রয়েছেন। পরে মারা যান।

Delhi Shot Dead (Representative Image)
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 14 Jul 2024,
  • अपडेटेड 7:09 PM IST
  • বিকেল ৪টে নাগাদ ২৪ নং ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে
  • রোগীকে গুলি করে পালায় আততায়ী

দিল্লির জিটিবি হাসপাতালের একটি ওয়ার্ডের ভিতর চিকিৎসাধীন রোগীকে গুলি করে খুন। ঘটনায় চাঞ্চল্য। ওই যুবকের নাম রিয়াজউদ্দিন। গত ২৩ জুন থেকে তিনি  হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। পেটে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল তাঁর। পুলিশ জানিয়েছে,  ঘটনাটি হাসপাতালের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ঘটেছে। একজন বন্দুকধারী এসে গুলি করে রিয়াজউদ্দিনকে। প্রথমে তিনি জখম হন। তাঁকে হাসপাতালের তরফে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। যদিও মৃত ব্যক্তির অপরাধের কোনও ইতিহাস নেই বলেও জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। 

পুলিশের ডেপুটি সুপার সুরেন্দ্র চৌধুরী জানান, বিকেল ৪টে নাগাদ ২৪ নং ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। যদিও ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ দেখতে পায়, রিয়াজউদ্দিন জখম অবস্থায় রয়েছেন। পরে তাঁকে হাসপাতালের তরফে মৃত ঘোষণা করা হয়। 

ওই পুলিশ আধিকারিক বলেন, 'ঘটনায় এইআইআর করা হয়েছে। অপরাধীকে ধরতে দল গঠন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরেই এমন হামলা।'

হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, দিল্লির খাজুরির বাসিন্দা রিয়াজউদ্দিন। তাঁর বাবার নাম ইসলামউদ্দিন। আজ বিকেল ৪টার দিকে আনুমানিক ১৮ বছর বয়সী এক ছেলে ওয়ার্ডের ভেতরে এসে রিয়াজকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।

ঘটনার সময় সেখানে হাজির ছিলেন এক হাউস কিপিং স্টাফ। তিনি জানান, একজন ডাক্তার রিয়াজউদ্দিনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। তখন আততায়ী ঘটনাস্থলে আসে। হামলাকারী একাধিক গুলি ছুড়ে পালায়। 

পুলিশ আরও জানিয়েছে, মৃত যুবকের পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে। তাঁরা এসে দেহ শনাক্ত করার পরই দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে। হাসপাতালের সিসিটিভি দেখে আততায়ীকে শনাক্তকরণের প্রক্রিয়া শুরু করবেন তদন্তকারীরা। 

GTB হাসপাতালে গুলি চালানো প্রসঙ্গে দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সৌরভ ভরদ্বাজ বলেছেন, 'এই অপরাধ কেন-কীভাবে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। অপরাধীকে ছাড়়া হবে না।  যেই দোষী হোক না কেন সে রেহাই পাবে না। হাসপাতালের নিরাপত্তাও পর্যালোচনা করা হবে।' 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement