Advertisement

Delhi Rain: উত্তরভারতে বিপর্যয়! ৪১ বছর পর দিল্লিতে রেকর্ড বৃষ্টি, ভাঙল ১৫টি বাড়ি, হিমাচলে মৃত ৫

প্রবল বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি রাজধানী দিল্লিতে। রাস্তাঘাট শুক্রবার থেকে জলমগ্ন। শনিবার সারা দিন দিল্লিতে টানা বৃষ্টি হয়েছে।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 09 Jul 2023,
  • अपडेटेड 12:31 PM IST
  • প্রবল বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি রাজধানী দিল্লিতে।
  • রাস্তাঘাট শুক্রবার থেকে জলমগ্ন।
  • শনিবার সারা দিন দিল্লিতে টানা বৃষ্টি হয়েছে।

প্রবল বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি রাজধানী দিল্লিতে। রাস্তাঘাট শুক্রবার থেকে জলমগ্ন। শনিবার সারা দিন দিল্লিতে টানা বৃষ্টি হয়েছে। মুষলধারে বৃষ্টির কারণে এক দিনেই শহরের ১৫টি বাড়ি ভেঙে পড়েছে। মৃত্যু হয়েছে এক জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দিল্লিতে ১৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। ১৯৮২ সালের পর থেকে জুলাই মাসে দিল্লিতে এত বৃষ্টি কখনও হয়নি।

৪০ বছরের নজির ভেঙে গিয়েছে রাজধানীতে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে দিল্লিতে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। সারা রাত বৃষ্টি হওয়ার পর শনিবার সকালেও আবহাওয়ার কোনও পরিবর্তন হয়নি। ফলে সকাল থেকেই রাজধানীর অধিকাংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। যেকারণে মন্ত্রী ও আধিকারিকদের ছুটি বাতিল করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। 

কারোল বাগ এলাকার টিবিয়া কলেজ সোসাইটিতে একটি বড়সড় দেওয়াল ধসে পড়ে বৃষ্টির জেরে। তার নীচে চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে এক প্রৌঢ়ার। মৃতের নাম রঞ্জিৎ কউর (৫৮)। তিনি ওই এলাকারই বাসিন্দা।

হিমাচল প্রদেশ
হিমাচল প্রদেশে গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টি-সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনায় অন্তত পাঁচজন প্রাণ হারিয়েছেন - সিমলায় তিনজন, চাম্বায় একজন এবং কুল্লুতে একজন। রাজ্যের বিয়াস নদীর জল বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।  বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এসডিআরএফ) এবং জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ) এর বেশ কয়েকটি ইউনিট কাংড়া, মান্ডি এবং সিমলায় মোতায়েন করা হয়েছে।

হিমাচল প্রদেশের মানালি অবিরাম বৃষ্টিপাতের সম্মুখীন হচ্ছে, যার ফলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর হিমাচল প্রদেশের সাতটি জেলার জন্য একটি "রেড" সতর্কতা জারি করেছে, সতর্ক করে দিয়েছে যে রবিবার অত্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে৷ শনিবার সকালে সোলান জেলার কাসাউলি এলাকায় বৃষ্টির পর ভূমিধসে ছয়টি নির্মাণাধীন বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

Advertisement

জেলা প্রশাসন শ্রমিকদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়েছে। ভূমিধস এবং আকস্মিক বন্যার কারণে শিমলা, সিরমাউর, লাহৌল এবং স্পিতি, চাম্বা এবং সোলান জেলার বেশ কয়েকটি রাস্তা অবরুদ্ধ হয়েছে। ভারী বৃষ্টির কারণে কুল্লু এবং মানালি থেকে অটল টানেল এবং রোহতাংয়ের দিকে যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে অনেক জায়গায় পাথর পড়ার কারণে। কুল্লু-মানালি সড়কে স্থান এবং রামশীলার কাছে বিয়াস নদীর জলস্তর বৃদ্ধির কারণে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement