Advertisement

Treadmill Death: ট্রেডমিলে শর্ট সার্কিট, দৌড়নো অবস্থাতেই বিদ্যুত্‍স্পৃষ্ট হয়ে মৃত তরুণ ইঞ্জিনিয়ার

মঙ্গলবার সকাল ৭.৩০ নাগাদ তিনি জিমের ট্রেডমিলে দৌড়াচ্ছিলেন। সেই সময়েই এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। ছিটকে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। অচেতন হয়ে পড়েন। তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বিএসএ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে অনেকটাই সময় পেরিয়ে গিয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। 

ট্রেডমিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু যুবকের
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 20 Jul 2023,
  • अपडेटेड 2:06 PM IST
  • মৃত সক্ষম প্রুথি(২৪) বিটেক স্নাতক ছিলেন। গুরুগ্রামের একটি সংস্থায় কাজ করতেন। রোহিণীর সেক্টর 19-এর বাসিন্দা তিনি।
  • মঙ্গলবার সকাল ৭.৩০ নাগাদ তিনি জিমের ট্রেডমিলে দৌড়াচ্ছিলেন। সেই সময়েই এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। ছিটকে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি।
  • সঙ্গে সঙ্গে বিএসএ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে অনেকটাই সময় পেরিয়ে গিয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। 

ট্রেডমিলে দৌড়ানোর সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু। মঙ্গলবার উত্তর দিল্লির রোহিনীতে এক জিমে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জিমের মালিকের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। মৃত সক্ষম প্রুথি(২৪) বিটেক স্নাতক ছিলেন। গুরুগ্রামের একটি সংস্থায় কাজ করতেন। রোহিণীর সেক্টর 19-এর বাসিন্দা তিনি। সেক্টর 15-এর জিমপ্লেক্স ফিটনেস জোনে ব্যায়াম করতেন।

মঙ্গলবার সকাল ৭.৩০ নাগাদ তিনি জিমের ট্রেডমিলে দৌড়াচ্ছিলেন। সেই সময়েই এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। ছিটকে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। অচেতন হয়ে পড়েন। তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বিএসএ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে অনেকটাই সময় পেরিয়ে গিয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। 

পুলিশ দেহ ময়নাতদন্তে পাঠায়। ময়না তদন্তের রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ আধিকারিকরা জানিয়েছেন অভিযুক্ত জিম অপারেটর অনুভব দুগ্গালকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অবহেলার কারণে মৃত্যুর ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

সক্ষম গুরুগ্রামের এক বহুজাতিক সংস্থায় চাকরি করতেন। পুলিশ জানিয়েছে, সক্ষম একা-একাই জিমে এক্সারসাইজ করতেন। কোনও ইনস্ট্রাক্টর ছিল না। হঠাত্ই তাঁকে এভাবে ছিটকে পড়তে দেখে জিমের বাকিরা ছুটে আসেন। কেশব নামে আরও এক যুবক সেই সময়ে জিমে ব্যায়াম করছিলেন। সক্ষমকে পড়তে দেখে তিনি ছুটে আসেন। তাঁকে তোলার চেষ্টা করেন। আর সেটা করতে গিয়ে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। বিষয়টি বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে সবাই ট্রেডমিলের পাওয়ার অফ করে দেয়। 

তথন সক্ষম অজ্ঞান। তাঁর জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করা হয়। তাঁকে সিপিআর-ও দেওয়া হয়। কিন্তু তাতেও জ্ঞান না ফেরায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু ততক্ষণে অনেকটাই বিলম্ব হয়ে গিয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement