Advertisement

UP Disabled woman raped: প্রতিবন্ধী তরুণীকে বাইকে ধাওয়া করে গণধর্ষণ, উত্তরপ্রদেশে ভয়াবহ ঘটনা

উত্তরপ্রদেশের বলরামপুর জেলায় এক ২১ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী মহিলাকে ধাওয়া করে অপহরণ ও গণধর্ষণের অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনাটি সোমবার সন্ধের, যখন ওই মহিলা তাঁর মামার বাড়ি থেকে হেঁটে নিজের বাড়ি ফিরছিলেন। পথের দূরত্ব ছিল মাত্র এক কিলোমিটার।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 13 Aug 2025,
  • अपडेटेड 10:48 AM IST
  • উত্তরপ্রদেশের বলরামপুর জেলায় এক ২১ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী মহিলাকে ধাওয়া করে অপহরণ ও গণধর্ষণের অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
  • ঘটনাটি সোমবার সন্ধের, যখন ওই মহিলা তাঁর মামার বাড়ি থেকে হেঁটে নিজের বাড়ি ফিরছিলেন।

উত্তরপ্রদেশের বলরামপুর জেলায় এক ২১ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী মহিলাকে ধাওয়া করে অপহরণ ও গণধর্ষণের অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনাটি সোমবার সন্ধের, যখন ওই মহিলা তাঁর মামার বাড়ি থেকে হেঁটে নিজের বাড়ি ফিরছিলেন। পথের দূরত্ব ছিল মাত্র এক কিলোমিটার।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এক মোটরসাইকেল আরোহী হঠাৎ থেমে মহিলাকে জোর করে তার বাইকে বসিয়ে নিয়ে যায়। এবং একটি নির্জন স্থানে ধর্ষণ করে। তবে মহিলার পরিবারের অভিযোগ, তাঁকে একাধিক ব্যক্তি মিলে গণধর্ষণ করেছে।

পুলিশ সুপারের বাসভবনের পাশের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, প্রায় নির্জন রাস্তায় মহিলাটি আতঙ্কে দৌড়চ্ছেন, পিছনে তাকাচ্ছেন, আর তিন-চারটি বাইকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা তাঁকে ধাওয়া করছে। কিছুক্ষণের মধ্যে মহিলাটি বাড়ি না ফিরলে পরিবার খোঁজ শুরু করে এবং পরে একটি পুলিশ ফাঁড়ির কাছে ঝোপের মধ্যে তাঁকে অচেতন অবস্থায়, ছিন্নবস্ত্র অবস্থায় পাওয়া যায়। জ্ঞান ফেরার পর তিনি বাইক আরোহীদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ আনেন।

ঘটনার পর পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে দুই অভিযুক্ত—অঙ্কুর ভার্মা ও হর্ষিত পান্ডেকে গ্রেফতার করে। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জখম হওয়ায় তাদের জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিশাল পান্ডে জানান, “মহিলার ডাক্তারি পরীক্ষায় ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে এবং বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।”

তবে মহিলার পরিবার পুলিশের অবহেলার অভিযোগ তুলেছে। তাদের দাবি, যে পুলিশ ফাঁড়ির কাছে নির্যাতিতাকে পাওয়া গেছে, তার আশেপাশের সিসিটিভি ক্যামেরাগুলি বিকল ছিল। পরিবারের আরও অভিযোগ, ঘটনাস্থল এমন একটি এলাকায় যেখানে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, এসপি এবং বিচারকের সরকারি বাসভবন রয়েছে, তবুও এই ধরনের ভয়াবহ অপরাধ ঘটেছে। বর্তমানে হাসপাতলে ভর্তি ওই মহিলার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement