Advertisement

'সরি ভুলবশত ডিভোর্স করালাম', বিচারকের ভুলে ২১ বছরের দাম্পত্য ভাঙল মাত্র ২১ মিনিটে!

বিবাহবিচ্ছেদ বা ডিভোর্সের পদ্বতি এক এক দেশে এক এক রকম। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সহজেই বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। আবার ভারত-সহ নানা দেশে বিবাহ বিচ্ছেদে সময় লাগে কয়েক মাস বা কয়েক বছর।

ডিভোর্স ডিভোর্স
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 16 Apr 2024,
  • अपडेटेड 12:32 PM IST
  • 'সরি ভুলবশত ডিভোর্স করালাম'
  • বিচারকের ভুলে ২১ বছরের দাম্পত্য ভাঙল মাত্র ২১ মিনিটে!

বিবাহবিচ্ছেদ বা ডিভোর্সের পদ্বতি এক এক দেশে এক এক রকম। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সহজেই বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। আবার ভারত-সহ নানা দেশে বিবাহ বিচ্ছেদে সময় লাগে কয়েক মাস বা কয়েক বছর। কিন্তু সম্প্রতি লন্ডন থেকে এমন একটি ঘটনা সামনে এসেছে, যা দেখে অবাক না হয়ে পারবেন না। সেখানে এক আদালত, ভুলবশত এক দম্পতিকে ডিভোর্স করিয়েছে। যা নিয়ে রীতিমতো হইচই শুরু হয়েছে। যদিও বিচারক রায় প্রত্যাহার করতে রাজি হননি। আর তাতেই বিপত্তি। 

মিস্টার অ্যান্ড মিসেস উইলিয়ামস নামে পরিচিত এই দম্পতি ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২১ বছর ধরে বিবাহিত ছিলেন। কিন্তু আদালত এখন বিবাহ বিচ্ছেদ করিয়েছে। যদিও ওই দম্পতি বিবাহবিচ্ছেদ চেয়েছিল। তবে তাদের আর্থিক চুক্তির বিষয়টি  তখনও চূড়ান্ত হয়নি। কিন্তু আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের শুনানি চলার সময়  সেকানকার ক্লার্ক কম্পিউটারের ড্রপ ডাউন মেনু থেকে মিস্টার এবং মিসেস উইলিয়ামসের নাম নির্বাচন করেন। ব্যাস, তাতেই দুজনের ডিভোর্স হয়ে যায়। ফলে ২১ বছরের বিবাহিত জীবন মাত্র ২১ মিনিটে ভেঙে যায় দম্পতির। 

এই ভুল সম্পর্কে বিচারককে জানানোও হয় দম্পতির তরফে। তবে তিনি সাফ জানিয়ে দেন. রায় আর বদলাবেন না। তিনি জানান, এতে আদালতের প্রতি মানুষের আস্থা কমে যাবে। বিচারক ওই ক্লার্ককে জিজ্ঞেস করেছিলেন, এমন ভুল হয় কী করে? তখন সেই ক্লার্ক জানান, অন্য এক দম্পতির জন্য চূড়ান্ত বিবাহবিচ্ছেদ করানোর সময় এই ভুল হয়েছে। আর তিনি তা খেয়াল করেছেন দু দিন পর। 

সেই ক্লার্ক আদালতকে জানান, কম্পিউটার সংক্রান্ত ত্রুটির ভিত্তিতে কারও বিবাহ বিচ্ছেদ করানো উচিত নয়। কোনও ভুল আদালতের নজরে এলে আদালতের বোঝা উচিত ছিল। তা না হলে ন্যায়বিচার শব্দের কোনও মানে নেই। 

Read more!
Advertisement
Advertisement