Advertisement

Donald Trump Swearing In: ট্রাম্পের শপথে থাকবেন জয়শঙ্কর, ভারত-মার্কিন সম্পর্কে কি নতুন দিগন্ত?

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। রবিবার একথা জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। ২০ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের শপথে থাকবেন জয়শঙ্কর, ভারত-মার্কিন সম্পর্কে কি নতুন দিগন্ত?ট্রাম্পের শপথে থাকবেন জয়শঙ্কর, ভারত-মার্কিন সম্পর্কে কি নতুন দিগন্ত?
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 12 Jan 2025,
  • अपडेटेड 10:57 AM IST
  • ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর
  • এই সফরটি দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। রবিবার একথা জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। ২০ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন ট্রাম্প। সেদিন ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন জয়শঙ্কর। নতুন মার্কিন প্রশাসনের মেয়াদ শুরু হওয়ার সঙ্গে জয়শঙ্করের এই সফরটি দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যোগদান ছাড়াও ভারতের বিদেশমন্ত্রীর নতুন মার্কিন প্রশাসনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করার কথা রয়েছে। এছাডা়ও শপথ অনুষ্ঠানে অন্যান্য আন্তর্জাতিক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যোগ দেবেন। তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতা হবে জয়শঙ্করের। প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভাইস-প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিত জেডি ভ্যান্সের শপথ গ্রহণ মার্কিন অভ্যন্তরীণ ও বিদেশ নীতিতে একটি নতুন পর্বের সূচনা করবে বলে আশা করা হচ্ছে। মিত্র দেশ হিসাবে H1-B ভিসা সংস্কার, সাপ্লাই চেন ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের মতো বিষয়গুলিতে মার্কিন প্রশাসনের অবস্থান ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে ভারত।

এদিকে, প্রেসিডেন্ট পদে শপথের আগে বড় স্বস্তি পেয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পর্নস্টার স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়া নিয়ে যে মামলা দায়ের করা হয়েছিল, সেই মামলায় ট্রাম্পকে নিঃশর্ত রেহাই দিয়েছে নিউইয়র্কের আদালত। এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্পকে জেলে যেতে হচ্ছে না, জরিমানাও দিতে হচ্ছে না। নিউইয়র্কের বিচারক জুয়ান মার্চন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ট্রাম্পকে কারাদণ্ড বা জরিমানা ধার্য করবেন না। বরং তাঁকে শর্তসাপেক্ষে ছাড়া হতে পারে। অবশেষে তেমনটাই হল। তবে এই মামলায় রেহাই পেলেও আমেরিকার রাজনীতিতে এই মামলায় ট্রাম্পের গায়ে কলঙ্ক চাপল বলেই মনে করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এই ঘটনা নিয়ে তাঁকে সমালোচনার মুখে পড়তে হতে পারে।

আরও পড়ুন

Read more!
Advertisement
Advertisement