Advertisement

'কৃষকদের জায়গা মা-বাবার থেকে কম নয়', বললেন এই অভিনেতা

কৃষকদের জায়গা মা-বাবার থেকে কম নয়। এমনই মনে করেন অভিনেতা সোনু সুদ (Sonu Sood)। টুইট (Tweet)-এ সে কথা জানিয়েছেন তিনি। কৃষকদের আন্দোলনকে তিনি আগেই সমর্থন করেছিলেন।

কৃষকদের সমর্থনে ফের মুখ খুললেন সোনু সুদ। ছবি সৌজন্য: টুুইটার
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 06 Dec 2020,
  • अपडेटेड 6:34 PM IST
  • কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন
  • তাঁদের সমর্থনে ফের টুইট
  • কৃষকদের জায়গা মা-বাবার থেকে কম নয়

কৃষকদের জায়গা মা-বাবার থেকে কম নয়। এমনই মনে করেন অভিনেতা সোনু সুদ (Sonu Sood)। টুইট (Tweet)-এ সে কথা জানিয়েছেন তিনি। কৃষকদের আন্দোলনকে তিনি আগেই সমর্থন করেছিলেন।

সে সময় তিনি বলেছিলেন,"কৃষকেরা আমার ভগবান"। লকডাউনের সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজের খরচে বাড়ি ফিরিয়ে সবার প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন। টানা সে কাজ চালিয়েছিলেন তিনি। নিজে থেকে গাড়ির ব্যবস্থা করেছিলেন। 

ফের কৃষকদের সমর্থনে মুখ খুলেছেন এই অভিনেতা। টুইটে তিনি লিখেছেন, "কৃষকদের জায়গা মা-বাবার থেকে কম নয়।" তাঁর এই বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়েছেন অনেকে।

কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে মঙ্গলবার ভারত বনধের ডাক দিয়েছে প্রতিবাদী কৃষক সংগঠনগুলি। তাঁদের ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে সিপিআইএম, সিপিআই, আরএসপি, ফরওয়ার্ড ব্লক, সিপিআই (এল-এল) লিবারেশন। কৃষকদের আন্দোলনকে সমর্থন করেছে তৃণমূল। 

সিনেমায় সোনু সুদকে দেখা যায় মূলত খলনায়কের ভূমিকায়। তবে বাস্তবের জীবনে তিনি যে অনেকের কাছে নায়কের মতো, সন্দেহ নেই। তার কাজ তেমনই জানাচ্ছে। চুপচাপ নিজের কাজ করে যাচ্ছেন। 

লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানো, শ্রমিক-সন্তানদের পড়াশোনায় সাহায্য করা, কখনও প্রান্তিকদের ঘর দেওয়া আবার, কখনও চাষির প্রয়োজনে ট্র্যাক্টর কিনে দেওয়া এমন বিভিন্ন রূপে তাঁকে সকলে দেখেছেন। তাই তাঁকে পঞ্জাব রাজ্যের আইকন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। খুশি পঞ্জাব-সহ দেশবাসী।

এই কৃতিত্বের জন্যে অভিনেতাকে অভিনন্দন জানিয়ে পঞ্জাবের রাজ্যপাল ভি পি সিং বদনোর টুইটে লিখেছেন, "নীতিগত ভোটদান সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার জন্য নির্বাচন কমিশন রাজ্য আইকন হিসাবে নিযুক্ত যুব আইকন সোনু সুদকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। কোভিড পরিস্থিতিতে আপনার অবদান ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। আপনার মঙ্গল কামনা করি।"

নতুন কৃষি বিল বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ শুরু করেছেন কৃষকেরা। পাঞ্জাবের প্রতিবাদী কৃষকেরা চলে এসেছেন দিল্লিতে। তাঁদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল বিভিন্ন ভাবে। রাস্তা কেটে, কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটিয়ে, জল-কামান ব্যবহার করে। প্রথমে তাঁদের আটকানোর চেষ্টা করে হরিয়ানা সরকার, পরের দিল্লি পুলিশ। কিন্তু কিছুতেই হার মানেননি তাঁরা। যেন সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে চলেছেন।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement