Advertisement

Fraud in Tirumala: দানবাক্স চুরি থেকে নকল লাড্ডু, এবার ৫৪ কোটির সিল্ক ওড়না জালিয়াতি তিরুমালায়

তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমে আবারও নতুন এক কেলেঙ্কারির পর্দাফাঁস হয়েছে। ভিজিল্যান্স বিভাগের তদন্তে দেখা গেছে, ২০১৫ থেকে ২০২৫, এই দশ বছরে সিল্ক ওড়না সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম চলেছে। ভেজাল লাড্ডু বিতর্ক এবং দানবাক্স চুরির মামলার পর এবার প্রকাশ্যে এসেছে নকল সিল্ক ওড়না কেলেঙ্কারি, যার ফলে মন্দিরের প্রায় ৫৪ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে অনুমান।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 10 Dec 2025,
  • अपडेटेड 11:55 AM IST
  • তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমে আবারও নতুন এক কেলেঙ্কারির পর্দাফাঁস হয়েছে।
  • ভিজিল্যান্স বিভাগের তদন্তে দেখা গেছে, ২০১৫ থেকে ২০২৫, এই দশ বছরে সিল্ক ওড়না সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম চলেছে।

তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমে আবারও নতুন এক কেলেঙ্কারির পর্দাফাঁস হয়েছে। ভিজিল্যান্স বিভাগের তদন্তে দেখা গেছে, ২০১৫ থেকে ২০২৫, এই দশ বছরে সিল্ক ওড়না সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম চলেছে। ভেজাল লাড্ডু বিতর্ক এবং দানবাক্স চুরির মামলার পর এবার প্রকাশ্যে এসেছে নকল সিল্ক ওড়না কেলেঙ্কারি, যার ফলে মন্দিরের প্রায় ৫৪ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে অনুমান।

তদন্তকারীরা জানান, একজন ঠিকাদার ‘বিশুদ্ধ সিল্ক’ বলে দাবি করে প্রতিটি ১,৩৮৯ টাকায় মোট প্রায় ১৫ হাজার ওয়াপাট্টা সরবরাহ করেছিলেন। কিন্তু নমুনা পরীক্ষা করার জন্য সেন্ট্রাল সিল্ক বোর্ডসহ দুটি ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হলে স্পষ্ট প্রমাণ মেলে, ওড়নাগুলো রেশম নয়, পুরোপুরি পলেয়েস্টার দিয়ে তৈরি।

এর আগেও তিরুমালায় একাধিক বিতর্ক সামনে এসেছে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পবিত্র তিরুপতি লাড্ডু প্রসাদ নিয়ে অভিযোগ ওঠে, তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, লাড্ডু তৈরিতে ব্যবহৃত ঘি নাকি খাঁটি গরুর ঘি নয়, বরং ভেজাল ঘি বা পশুর চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে। অভিযোগের পর সিবিআই-এর তত্ত্বাবধানে ঘি সরবরাহ ব্যবস্থার মান যাচাই করতে একটি বিশেষ তদন্ত দল (এসআইটি) গঠন করা হয়।

এরও আগে, ২০২৩ সালের ২৯ এপ্রিল ঘটে পরকামণি মামলা। তিরুমালার কাছে এক মঠের কেরানি সিভি রবি কুমারকে 'শ্রীবরী হুন্ডি'-মন্দিরের দানবাক্স থেকে দান চুরি করতে দেখা যায়। প্রসিকিউশন জানায়, নৈবেদ্য হিসেবে ভক্তদের দেওয়া অর্থও এই প্রতারণার সঙ্গে জড়িত ছিল।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement