Advertisement

G 20 Summit: G-20 সামিটে নেই পুতিন, জিনপিং, 'গুরুত্ব' দিচ্ছেন না জয়শঙ্কর

G-20 সম্মেলন সফল ও স্মরণীয় করতে ভারত ব্যাপক কূটনৈতিক প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আমাদের প্রতিবেশী দেশ চিন ভারতের প্রতিটি সাফল্যকে ঈর্ষার চোখে দেখে, তারা ভারতের উন্নতি হজম করতে পারছে না। এই সম্মেলনকে দুর্বল করতে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দিল্লি আসছেন না।

জি-২০ তে আসছেন পুতিন ও জিনপিং, এনিয়ে বড় কথা বললেন জয়শঙ্করজি-২০ তে আসছেন পুতিন ও জিনপিং, এনিয়ে বড় কথা বললেন জয়শঙ্কর
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 06 Sep 2023,
  • अपडेटेड 1:04 PM IST
  • এই সম্মেলনকে দুর্বল করতে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দিল্লি আসছেন না
  • সম্মেলনে আসছেন না রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও

G-20 সম্মেলন সফল ও স্মরণীয় করতে ভারত ব্যাপক কূটনৈতিক প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আমাদের প্রতিবেশী দেশ চিন ভারতের প্রতিটি সাফল্যকে ঈর্ষার চোখে দেখে, তারা ভারতের উন্নতি হজম করতে পারছে না। এই সম্মেলনকে দুর্বল করতে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দিল্লি আসছেন না। জিনপিংয়ের বদলে এই সম্মেলনে চিনের প্রতিনিধিত্ব করবেন দেশটির প্রিমিয়ার লি কিয়াং। এদিকে, জিনপিং ছাড়াও এই সম্মেলনে আসছেন না রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও। তাঁর জায়গায় বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ সম্মেলনে অংশ নেবেন।

সম্মেলনে এই দুই নেতার অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে। জয়শঙ্কর বলেন, আমার মনে হয় অতীতেও জি-টোয়েন্টিতে বিভিন্ন সময়ে কিছু প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী কোনও কারণে না আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু সে দেশের প্রতিনিধি তাঁর দেশ ও পরিস্থিতিকে সামনে রাখেন। আমি মনে করি সবাই এবারে খুব গুরুত্ব দিয়েই আসছেন।

এর আগে ২০২২ সালে যখন ইন্দোনেশিয়ায় G-20 সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল, তখন রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু যখন দিল্লির পালা এল, তখনই চিনা প্রশাসন অজুহাত দেখাতে শুরু করে। চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মাও নিংকে শি জিনপিং ভারতে না আসার কারণ জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ভারতে জি-২০ সম্মেলনে চিনের প্রিমিয়ার লি চিয়াং দেশটির নেতৃত্ব দেবেন। G-20 আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। এই সম্মেলনের কর্মসূচিতে চিনের অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই G-20 সম্মেলনে লি চিয়াং চিনের পক্ষ ও প্রস্তাব পেশ করবেন। আমাদের লক্ষ্য গ্রুপের দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বজায় রাখা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জগুলো একসঙ্গে মোকাবিলা করা। সমস্ত পক্ষকে নিয়ে আমরা এই সম্মেলন সফল করতে প্রস্তুত। যাতে শীঘ্রই বিশ্ব অর্থনীতির উন্নতি হয়।

আরও পড়ুন

২০২০ সাল সাল থেকে ভারত ও চিনের মধ্যে সীমন্ত নিয়ে উত্তাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। পূর্ব লাদাখে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষের পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে অনেকবার। শান্তি ফেরানোর বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে। ভারত শুরু থেকেই এলএসিতে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য লবিং করে আসছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement