Advertisement

Gujarat Ministers Resign: বড় খবর! একসঙ্গে ইস্তফা দিলেন গুজরাতের BJP সরকারের সব মন্ত্রী

বৃহস্পতিবার রাতে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র সঁপে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেল। রাজ্যে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভার আমূল রদবদল হতে চলেছে বলে খবর। সে কারণেই এহেন পদক্ষেপ। যদিও বিজেপি বা মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করা হয়নি।

গুজরাতের খবরগুজরাতের খবর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 16 Oct 2025,
  • अपडेटेड 5:52 PM IST
  • গুজরাতে সব মন্ত্রীদের ইস্তফা।
  • শুক্রবার মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের সম্ভাবনা।

গুজরাতের রাজনীতিতে বিরাট বদল! মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া সব মন্ত্রীরা পদত্যাগ করলেন। গোটা মন্ত্রিসভাই এখন কার্যত শূন্য! মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেলের নেতৃত্বে বৈঠকে সকলের ইস্তফাপত্র গৃহীত হয়েছে।

কেন আচমকা গুজরাতের সব মন্ত্রীরা ইস্তফা দিলেন? সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ মোতাবেক এই সিদ্ধান্ত। মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে একটি বৈঠকে দলের মন্ত্রীদের দলীয় নির্দেশ জানানো হয়। এরপর একে একে সব মন্ত্রীরাই, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।

জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র সঁপে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেল। রাজ্যে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভার আমূল রদবদল হতে চলেছে বলে খবর। সে কারণেই এহেন পদক্ষেপ। যদিও বিজেপি বা মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করা হয়নি।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় গান্ধীনগরের মহাত্মা মন্দিরে নতুন মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ হওয়ার কথা। থাকতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেল ছাড়া রাজ্য সরকারের ১৬ জন মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে নির্দেশ দেন সে রাজ্যের বিজেপি সভাপতি জগদীশ বিশ্বকর্মা। বিজেপির অন্দরের খবর, সংগঠন ও সরকারে নতুন শক্তি আনার লক্ষ্যে এই পরিবর্তন। তরুণ ও নবীন মুখদের এনে ভবিষ্যৎ রাজনীতিকে পোক্ত করতে চায় বিজেপি।

২০২৭ সালে গুজরাতে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দলকে খোলনলচে বদলে ফেলতে চায় বিজেপি। সেই লক্ষ্যের সূচনা হবে শুক্রবার। সূত্রের খবর, বর্তমান ১৬ সদস্যের মন্ত্রিসভা বাড়ানো হবে। ২৫ থেকে ২৬ জন হবেন মন্ত্রী। বর্তমান মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়বেন ৭ থেকে ১০ জন মন্ত্রী। নতুন মন্ত্রিসভায় জাতি এবং আঞ্চলিক ভারসাম্য থাকবে। অভিজ্ঞ নেতাদের সঙ্গে কাজ থাকবেন নতুন মুখরা। জনভিত্তি রয়েছে এমন বিধায়কদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement