Advertisement

Gujarat man kills friend: স্ত্রীর 'ব্যক্তিগত' ছবি তুলেছিল, বন্ধুকে খুন করে ৯ টুকরো করে ছড়িয়ে দিল যুবক

স্ত্রীর ব্যক্তিগত ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগে এক বন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করে দেহ টুকরো করার অভিযোগ উঠেছে গুজরাটের ভারুচে। এই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা শৈলেন্দ্র চৌহান। পুলিশ তদন্তে নিশ্চিত হয়েছে যে, শৈলেন্দ্র তার বন্ধু শচীন চৌহানকে খুন করে দেহ নটি টুকরো করে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয়, যাতে শনাক্তকরণ না করা যায়।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 03 Apr 2025,
  • अपडेटेड 10:46 AM IST
  • স্ত্রীর ব্যক্তিগত ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগে এক বন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করে দেহ টুকরো করার অভিযোগ উঠেছে গুজরাটের ভারুচে।
  • এই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা শৈলেন্দ্র চৌহান।

স্ত্রীর ব্যক্তিগত ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগে এক বন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করে দেহ টুকরো করার অভিযোগ উঠেছে গুজরাটের ভারুচে। এই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা শৈলেন্দ্র চৌহান। পুলিশ তদন্তে নিশ্চিত হয়েছে যে, শৈলেন্দ্র তার বন্ধু শচীন চৌহানকে খুন করে দেহ নটি টুকরো করে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয়, যাতে শনাক্তকরণ না করা যায়।

নিখোঁজের রিপোর্ট থেকে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন
২৮ মার্চ, ভারুচ থানায় শচীন চৌহানের নিখোঁজ হওয়ার রিপোর্ট জমা পড়ে। পরদিন একটি ড্রেনে কাটা মাথা উদ্ধার হয়। পরবর্তী তিন দিনে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে দেহের অন্যান্য অংশ উদ্ধার করে পুলিশ। শচীনের হাতে থাকা ট্যাটুর মাধ্যমে তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়। শচীনের পরিবারকেও শনাক্তকরণের জন্য ডাকা হয়।

তদন্তে জানা যায়, শেষবার শচীনকে তার বন্ধু শৈলেন্দ্রের সঙ্গেই দেখা গিয়েছিল। পুলিশ শৈলেন্দ্রের গতিবিধি অনুসন্ধান করে জানতে পারে, হত্যাকাণ্ডের পর তিনি শচীনের ফোন নিয়ে উত্তরপ্রদেশ ও দিল্লি ভ্রমণ করেন। তিনি শচীনের পরিবারের কাছে মেসেজ পাঠিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, শচীন এখনও জীবিত। এমনকি শচীনের এটিএম কার্ড ট্রেনে ফেলে দেন, যাতে কেউ তা ব্যবহার করলে ভুল অবস্থানের সূত্র পেয়ে পুলিশ বিভ্রান্ত হয়।

পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড ও বিভ্রান্তি তৈরির চেষ্টা
অভিযুক্ত শৈলেন্দ্র জেরার মুখে স্বীকার করেছেন যে, শচীন তার স্ত্রীর ব্যক্তিগত ছবি তুলেছিল এবং টাকার জন্য ব্ল্যাকমেল করছিল। ২৪ মার্চ রাতে, মদ্যপ অবস্থায় দু’জনের মধ্যে ঝগড়া চরমে ওঠে এবং রাগের বশে শৈলেন্দ্র শচীনকে হত্যা করে। এরপর তিন দিন ধরে মৃতদেহ বাড়িতে রেখে দেন। পরে দেহটি নয়টি টুকরো করে বিভিন্ন স্থানে ফেলে আসেন।

নিজেকে চিহ্নিত হওয়া থেকে বাঁচাতে তিনি একবার মহিলার ছদ্মবেশ নেন এবং গাউন পরে স্কুটারে চড়ে বিভিন্ন জায়গায় দেহাংশ ফেলে দেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পুলিশের তৎপরতায় ধরা পড়ে যান।

Advertisement

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement